কুকুরকে খাওয়াতে পারেন ওটমিল। ছবি: সংগৃহীত
অনেকেই পোষ্য কুকুরকে প্যাকেটের খাবার খাওয়াতে চান না। বরং পছন্দ করেন বাড়ির খাবার খাওয়াতে। কিন্তু তাঁদের অনেকেই পোষ্য কুকুরকে সারা জীবন প্রায় একই ধরনের খাবার খাইয়ে যান। বুঝতে পারেন না বাড়ির কোন খাবার কুকুরের জন্য নিরাপদ, আর কোনটা তার সমস্যার কারণ হয়ে উঠতে পারে।
এই ধরনের সমস্যার সহজ সমাধান হতে পারে ওটমিল। একেবারে নিশ্চিন্তে এটি খাওয়ানো যায় পোষ্য কুকুরকে। কিন্তু তার আগে মনে রাখতে হবে কয়েকটি জিনিস। দেখে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী।
• কতটা খাওয়াবেন: কুকুরের প্রতি ১০ কিলোগ্রাম ওজনের জন্য এক চামচ ওটমিল দিতে পারেন। এর বেশি খাওয়ালে ওজন বেড়ে যেতে পারে। হজমের সমস্যাও হতে পারে।
• কোন ধরনের ওটমিল: এমন ওটমিল খাওয়াবেন, যাতে ‘হোল গ্রেন ওটস’ রয়েছে। চিনি এবং কোনও কৃত্রিম গন্ধ যেন না থাকে, তাও দেখে নেবেন।
• কী ভাবে খাওয়াবেন: অবশ্যই জলে সিদ্ধ করে খাওয়াবেন। দুধ মেশাবেন না। আর গরম অবস্থায় খাওয়াবেন না। ঠান্ডা করে খাওয়ান।
• উপকার কী কী: কোনও কোনও কুকুরের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয়। তাদের জন্য ওটমিল খুবই কাজের। দৈনিক প্রয়োজনীয় পুষ্টির অনেকটাই ওটমিল থেকে কুকুর পেয়ে যায়। তা ছাড়া স্বাদবদলও হয়।