যত্ন করুন পোষ্য বিড়ালের
বিড়ালের ঘ্রাণ এবং শব্দের বোধ বেশ চোখা। তার জোরে তারা অনেক কিছু টের পেয়ে যায় আগে থেকে। আবার সেই বোধই তার নিজের জন্য অস্বস্থির কারণ হয়ে ওঠে মাঝেমাঝে। ফলে বাড়ির পোষ্যটির কোনও মানসিক চাপ হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে আপনাকেই।
কী ভাবে তা সম্ভব? কয়কেকটি দিকে নজর দিলেই হবে। যেমন—
পোষ্য সামনে থাকলে কখনও চড়া গন্ধের বডি স্প্রে ব্যবহার না করা ভাল। সুগন্ধী যদি হাল্কা মেজাজের হয়, তবে অসুবিধা নেই। না হলে খেয়াল রাখতে হবে, তা ব্যবহার করার সময়ে যাতে ঘরে না থাকে পোষ্য বিড়াল।
কুকুর আর বিড়ালকে একসঙ্গে রাখলেও অনেক সময়ে অসুবিধা হয়। কারণ, কুকুরের ডাকে চমকে ওঠে বাড়ির আর এক পোষ্য। তার অসুবিধা হচ্ছে বুঝতে পারলে অন্য ঘরে জায়গা করে দিতে হবে।
ঝড়-বৃষ্টির সময়ে বিদ্যুৎ চমকালে বহু ক্ষেত্রে সোফার তলায় বা বিছানার নীচে গিয়ে নিজেকে আড়াল করে বিড়াল। তখন খাওয়ার জন্য না ডাকাই ভাল তাদের। এতে সঙ্কটে পড়তে পারে পোষ্যটি। আরও ভয় পেয়ে যায় সে।