Hair Care Tips

নভেম্বরেই বিয়ে, এ দিকে চুলের ডগা ফেটে চৌচির! হবু কনেরা কোন ৩ নিয়ম মেনে চলবেন?

চুলের ডগা ফাটতে শুরু করলে ঘনত্ব কমে যায়। চুল ক্রমশ পাতলা হতে শুরু করে। যা দেখতেও বিশেষ ভাললাগে না। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতেই হবে।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৪ নভেম্বর ২০২৪ ১৯:৫২
চুলের ডগা ফাটা থামাবেন কী ভাবে?

চুলের ডগা ফাটা থামাবেন কী ভাবে? ছবি: সংগৃহীত।

শীতকাল পড়ব পড়ব করছ। আর বাতাসে বিয়ের গন্ধ। কারণ শীতকাল মানেই বিয়ের মরসুম। নভেম্বর আর ডিসেম্বর জুড়ে বিয়ের তারিখ রয়েছে। হাতে আর বেশি সময় নেই। হবু কনেরাও বিয়ের পিঁড়িতে বসার আগে রূপচর্চায় শেষ মুহূর্তে তুলির টান দিচ্ছেন। প্রসাধনী, ঘরোয়া টোটকায় রূপচর্চা তো চলছেই। কিন্তু অনেকেরই একটি সমস্যা বেশ ভোগায়। চুলের ডগা ফেটে একাকার অবস্থা হয়। দেখতেও বিশেষ ভাললাগে না। এই সমস্যা থেকে বাঁচতে কয়েকটি নিয়ম মেনে চলতেই হবে।

Advertisement

১) প্রতিদিন হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে চুল শুকোনো মোটেই স্বাস্থ্যকর নয়। এতে চুলের আর্দ্রতা কমে যায় ড্রায়ারের তাপের কারণে। ধীরে ধীরে চুল লাল হয়ে ফেটে যায়। নিতান্তই হেয়ার ড্রায়ার ব্যবহার করতে হলে চুলে অবশ্যই হিট প্রোটেক্টর ব্যবহার করুন। কার্লার, স্ট্রেটনার বা ক্রিম্পারেরর ক্ষেত্রেও একই নিয়ম।

২) চুলে কোনও ভাবেই গরম জল দেওয়া উচিত নয়। গরম জলে চুলের গোড়ার কিউটিকল নষ্ট হতে থাকে। সেই চুল আর্দ্রতা হারাতে থাকে। চুল ঝরেও অনেক বেশি। গরমজল চুল রুক্ষ করে তোলে। হয়ে চুল ফেটে যায়। ঠান্ডা লাগলে বরং কুসুম গরম জল নিন। স্নানের শেষে চুলে ঠান্ডা জল ঢেলে নিয়ে স্বাভাবিক তাপমাত্রা নিয়ে আসুন। এতে চুলের জায়গায় থাকবে। আর চুলের ডগা ফাটা রোধ হবে।

৩) স্নানের পর তোয়ালে বা গামছা দিয়ে চুল ঝাড়বেন না। চুল থেকে তোয়ালে বা গামছা দিয়ে চেপে চেপে জল বের করে নিন। গেঞ্জি কাপড় হলে সব থেকে ভাল। চুলে বেশি সময় ধরে তোয়ালে পেঁচিয়ে রাখাও ঠিক নয়।

Advertisement
আরও পড়ুন