tihar

‘গাফিলতি’র অভিযোগ! সাসপেন্ড আইপিএস সন্দীপ গয়াল, তিহাড় জেলের ডিজির পদ গিয়েছে আগেই

গত মাসে তিহাড় জেলের প্রধানের পদ থেকে সরানো হয়েছে ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সন্দীপকে। এর পর তাঁকে দিল্লি পুলিশের সদর দফতরে বদলি করা হয়।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
নয়াদিল্লি শেষ আপডেট: ২২ ডিসেম্বর ২০২২ ১৫:৫১
গত মাসে তিহাড় জেলের প্রধানের পদ থেকে সরানো হয়েছে ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সন্দীপকে।

গত মাসে তিহাড় জেলের প্রধানের পদ থেকে সরানো হয়েছে ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সন্দীপকে। — ফাইল ছবি।

তিহাড় জেলের ডিরেক্টর জেনারেল (ডিজি) ছিলেন। সেই প্রবীণ আইপিএস সন্দীপ গয়ালকে সাসপেন্ড করল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানিয়েছেন, তিহাড় জেলের ডিজি থাকার সময় কর্তব্যে ‘গাফিলতি’র কারণে তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়েছে।

গত মাসে তিহাড় জেলের প্রধানের পদ থেকে সরানো হয়েছে ১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস সন্দীপকে। এর পর তাঁকে দিল্লি পুলিশের সদর দফতরে বদলি করা হয়। ঠিক কোন ‘গাফিলতি’র জন্য তাঁকে সাসপেন্ড করা হল, তা সাসপেনশন অর্ডারে স্পষ্ট করে লেখা নেই।

Advertisement

তিহাড়ের ডিজি পদ থেকে আইপিএস সন্দীপকে সরানোর নেপথ্যে রয়েছে কোনম্যান সুকেশ চন্দ্রশেখরের একটি অভিযোগ। সুকেশ দাবি করেছিলেন মান্ডোলি জেলে নিজের নিরাপত্তার জন্য ‘প্রোটেকশন মানি’ হিসাবে সন্দীপকে ১২.৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। ২০০ কোটি টাকা তছরুপের মামলায় এখন জেলে সুকেশ।

দিল্লির উপরাজ্যপালকে চিঠি লিখে শাসকদল আপের বিরুদ্ধেও অভিযোগ তুলেছিলেন সুকেশ। জানিয়েছিলেন, দলে বড় পদের জন্য দিল্লির শাসকদল আপকে ৫০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। সেই সঙ্গে দিল্লির মন্ত্রী সত্যেন্দ্র জৈনকেও ১০ কোটি টাকা দিয়েছিলেন। তিনি আরও দাবি করেছিলেন, আইপিএস অফিসার সন্দীপকে টাকা দেওয়ার কথা দিল্লি হাই কোর্টে একটি পিটিশনে জানিয়েছিলেন তিনি।

আরও পড়ুন
Advertisement