Dawood Ibrahim

করাচিতে গুটখার ব্যবসায় দাউদকে সাহায্য! শিল্পপতি-সহ তিন জনের ১০ বছরের কারাবাসের সাজা

গুটখা-ব্যারন জোশী ছাড়া এই মামলায় নাম জড়িয়েছিল শিল্পপতি রসিকলাল ধারিওয়াল, জমিরুদ্দিন আনসারি এবং ফারুক মনসুরির। ২০১৬ সালে মুম্বইয়ের বিশেষ আদালতে চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
মুম্বই শেষ আপডেট: ০৯ জানুয়ারি ২০২৩ ১৭:২৩
সিবিআইয়ের দাবি, নিজেদের ঝামেলা মেটাতে গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমের শরণাপন্ন হন ‘গুটখা-ব্যারন’ জেএম জোশী এবং শিল্পপতি রসিকলাল ধারিওয়াল।

সিবিআইয়ের দাবি, নিজেদের ঝামেলা মেটাতে গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমের শরণাপন্ন হন ‘গুটখা-ব্যারন’ জেএম জোশী এবং শিল্পপতি রসিকলাল ধারিওয়াল। —ফাইল চিত্র।

কুড়ি বছর আগে পাকিস্তানে গুটখার ব্যবসা করতে গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমকে সাহায্য করেছিলেন বলে অভিযোগ উঠেছিল শিল্পপতি জেএম জোশী সহ ৩ জনের বিরুদ্ধে। এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত ওই ৩ জনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিল মুম্বইয়ের বিশেষ আদালত। সোমবার বিশেষ আদালতের বিচারক বিডি শেলকে এই সাজা ঘোষণা করেন।

জেএমজে গোষ্ঠীর কর্ণধার তথা শিল্পপতি জোশী এ দেশে 'গুটখা-ব্যারন' হিসাবে পরিচিত। গুটখা ছাড়াও পানমশলা এবং তামাকজাতীয় দ্রব্য উৎপাদন করে তাঁর সংস্থা। জোশী ছাড়া এই মামলায় নাম জড়িয়েছিল শিল্পপতি রসিকলাল ধারিওয়াল, জমিরুদ্দিন আনসারি এবং ফারুক মনসুরির। এই মামলার তদন্তের পর ২০১৬ সালে মুম্বইয়ের বিশেষ আদালতে চার্জশিট জমা দেয় সিবিআই।

Advertisement

কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থাটির অভিযোগ, জোশী এবং রসিকলালের মধ্যে আর্থিক বিষয়ে মতানৈক্য হলে তা মেটাতে দাউদের শরণাপন্ন হন তাঁরা। এর বদলে সঙ্গীদের নিয়ে করাচিতে গুটখার ব্যবসা শুরু করতে সাহায্য দেয়েছিলেন দাউদ। ২০০২ সালে করাচিতে গুটখার কারখানা গড়ে তুলতে গ্যাংস্টারকে যাবতীয় সাহায্য করেছিলেন জোশীরা। সিবিআইয়ের দাবি, দাউদ এবং জোশীদের মধ্যে পারস্পারিক সহযোগিতার সম্পর্ক ছিল। দু’পক্ষই তাতে লাভবান হয়েছিল।

আরও পড়ুন
Advertisement