Lakhimpur Kheri

Lakhimpur Clash: প্রিয়ঙ্কার হাতে হাতকড়া, লখিমপুরের পথে রাজীব-তনয়াকে নিগ্রহ, অভিযুক্ত যোগীর পুলিশ

রবিবার রাতে লখিমপুরে যেতে পারেননি প্রিয়ঙ্কা। তাঁকে আটক করে সীতাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। সোমবার সকালে তাঁকে ছেড়ে দেয় পুলিশ।

Advertisement
সংবাদ সংস্থা
লখনউ শেষ আপডেট: ০৪ অক্টোবর ২০২১ ১১:২২
পুলিশের সঙ্গে বিতণ্ডা প্রিয়ঙ্কার

পুলিশের সঙ্গে বিতণ্ডা প্রিয়ঙ্কার ছবি: টুইটার থেকে।

সংঘর্ষের ঘটনায় আট জনের মৃত্যুর পরে রবিবার রাতেই লখিমপুর খেরির উদ্দেশে রওনা দেন কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়ঙ্কা গাঁধী। কিন্তু পথে সীতাপুরে তাঁর কনভয় আটকে তাঁকে যোগীরাজ্যের পুলিশ আটক করে। প্রিয়ঙ্কাকে শারীরিক নিগ্রহ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে কংগ্রেস। তাঁর হাতে হাতকড়াও পড়ানো হয়।

উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে প্রিয়ঙ্কার কনভয় আটকানোর পরে পুলিশের সঙ্গে তিনি বিতণ্ডায় জড়ান। সংবাদমাধ্যমে বেশ কয়েকটি ভিডিয়ো প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, পুলিশ প্রিয়ঙ্কাকে লখিমপুর যেতে নিষেধ করছে। অন্য দিকে, প্রিয়ঙ্কার দাবি, তাঁকে আটকানোর অধিকার নেই পুলিশের। তিনি পুলিশের কাছে জানতে চান তাঁদের কাছে ওয়ারেন্ট রয়েছে কি না।

Advertisement

ভিডিয়োতে প্রিয়ঙ্কার সঙ্গে থাকা কংগ্রেস নেতা দীপেন্দ্র হুডাকে বলতে শোনা যায়, পুলিশ কেন কংগ্রেস নেত্রীকে ধাক্কা দিচ্ছে। তিনি এই ঘটনার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপেরও হুঁশিয়ারি দেন। প্রতিবাদ করায় দীপেন্দ্রকে পুলিশ মারধর করেছে বলে অভিযোগ করতে শোনা যায় প্রিয়ঙ্কাকে।

রবিবার রাতে অবশ্য লখিমপুরে যেতে পারেননি প্রিয়ঙ্কা। তাঁকে আটক করে সীতাপুরে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনার পরে প্রিয়ঙ্কার সমর্থনে টুইট করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গাঁধী। তিনি বলেন, ‘প্রিয়ঙ্কা, আমি জানি তুমি পিছিয়ে যাবে না। ওরা তোমার সাহস দেখে ভয় পেয়েছে। আমরা নিশ্চিত করব যাতে কৃষকরা ন্যায় বিচার পান।’

Advertisement
আরও পড়ুন