Metabolism

বিপাকহার বাড়লেই কমবে ওজন, কী ভাবে হবে লাভ!

ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন? বিপাকহার কিন্তু এক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে।

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ০৮ জুন ২০২৪ ২০:৫৩
ওজন কমাতে জরুরি বিপাকহার বৃদ্ধি।

ওজন কমাতে জরুরি বিপাকহার বৃদ্ধি। ছবি: সংগৃহীত।

ওজন ঝরাতে চলছে কসরত। স্বাস্থ্যকর খাওয়া, শরীরচর্চার পাশাপাশি মেটাবলিজম বা বিপাকহার বাড়ানোতেও কিন্তু নজর দিতে হবে। বিপাকক্রিয়ার মাধ্যমে শরীর খাবার থেকে প্রয়োজনীয় শক্তি সঞ্চয় করে।

Advertisement

বিপাকহার বাড়লে শক্তিক্ষয় দ্রুত হয়, আবার শ্লথ বিপাকক্রিয়ার ফল ওজন বৃদ্ধি-সহ শারীরিক নানা সমস্যা। সুতরাং ওজন কমাতে গেলে বিপাকক্রিয়ার গতিও বাড়া দরকার।

তবে বেশ কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করলেই বাড়তে পারে বিপাকহার।

ওজন নিয়ে শরীরচর্চা

ওজন তোলা, পুশ-আপ এই ধরনের শরীরচর্চা বিপাকহার বাড়িয়ে দেয়। পেশি তৈরির জন্য ব্যায়ামে শক্তিক্ষয়ও বেশি হয়।

জল পান

বিপাকহার সঠিক রাখতে সারা দিনে ২-৩ লিটার জল পান খুব জরুরি। যে কোনও শারীরবৃত্তীয় কর্মকাণ্ডের জন্য জলের প্রয়োজন হয়। শরীরে আর্দ্রতার অভাব দেখা দিলে বিপাকহারও কমে যায়।

প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার

প্রোটিনে সমৃদ্ধ খাবার বিপাক হার বাড়িয়ে দেয়। কারণ প্রোটিন হজমে বেশি সময় লাগে। শক্তিও এতে বেশি খরচ হয়।

খাবার বাদ দেওয়া যাবে না

কম খেলেই কিন্তু বিপাকহার কমতে থাকে। সঠিক সময়ে পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ খাবার বিপাকক্রিয়াকে দ্রুত করে তোলে।

পর্যাপ্ত ঘুম জরুরি

সাত-আট ঘণ্টা ভাল ভাবে ঘুম শুধু শরীর সুস্থ রাখে তা-ই নয়, বিপাকহার ঠিক রাখতে সাহায্য করে। ঘুমের অভাবে শরীরের অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিপাকহারও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

সারা দিনে ঘোরাঘুরি

শরীরচর্চার পাশাপাশি সারা দিন হাঁটাহাটিও বিপাকহার বাড়াতে সাহায্য করে। খাওয়ার পর বসে থাকলে খাবার হজমে সমস্যা হয়। কিন্তু হাঁটাহাঁটিতে বিপাকক্রিয়া ভাল হয়।

আরও পড়ুন
Advertisement