Sleeping

Sleep Apnea: ঘুমের মাঝে অস্বাভাবিক নাক ডাকেন? স্লিপ অ্যাপনিয়ার শিকার নন তো

স্লিপ অ্যাপনিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে দৈনন্দিন জীবনে কী কী পরিবর্তন আনবেন?

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৯ নভেম্বর ২০২১ ১৪:৩৪
নাক ডাকার সমস্যাকে হাল্কা ভাবে নেবেন না।

নাক ডাকার সমস্যাকে হাল্কা ভাবে নেবেন না। ছবি: সংগৃহীত

ঘুমের ঘোরে অনেকেই সশব্দে নাক ডাকেন। তবে এই বিষয়টি কেউই খুব বেশি গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মত অনুযায়ী এই অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন ও তেল মশলা যুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে ঘুমের ঘোরে মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ছে। হালের গবেষণা বলছে, নাক ডাকা কোনও স্বাভাবিক ঘটনা নয়। শ্বাস-প্রশ্বাসের অসুবিধা ছাড়াও নাক ডাকার অন্য একটি কারণ চিহ্নিত করা হয়েছে— স্লিপ অ্যাপনিয়া। স্লিপিং ডিসঅর্ডার সংক্রান্ত এই সমস্যা হৃদ্‌যন্ত্রের ডান ও বাঁ পাশে থাকা ভেন্ট্রিকলের ক্ষতি করে।

কী ভাবে বুঝবেন আপনি স্লিপিং অ্যাপনিয়ায় ভুগছেন?

Advertisement
স্লিপ অ্যাপনিয়া মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়।

স্লিপ অ্যাপনিয়া মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায়। ছবি: সংগৃহীত

অতিরিক্ত নাক ডাকা এই সমস্যার প্রধান উপসর্গ। এ ছাড়া সারা ক্ষণ ক্লান্ত লাগা, ঘুম ঘুম ভাব, ঝিমুনি, খিটখিটে মেজাজও স্লিপ অ্যাপনিয়ার লক্ষণ। সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে পড়লে ঘাড় ও গলার পেশি শিথিল থাকে। কিন্তু যাঁরা স্লিপিং ডিসঅর্ডারে ভোগেন তাঁদের ক্ষেত্রে ঘুমিয়ে পড়লে শ্বাসক্রিয়া বাধা পায়। এর ফলে শরীরের কোষগুলিতে অক্সিজেন সরবরাহ হ্রাস পায়। স্লিপ অ্যাপনিয়ার কারণে শ্বাস-প্রশ্বাস প্রক্রিয়ার ব্যাঘাত ঘটে ঘুমের মাঝে মৃত্যুর আশঙ্কাও বেড়ে যায়।

কী ভাবে নিয়ন্ত্রণ করবেন এই সমস্যা?

স্লিপ অ্যাপনিয়ায় ভুগলে শরীরের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখাটা জরুরি। খাওয়ার পর খানিক ক্ষণ হাঁটাহাঁটি করুন। নিয়মিত যোগব্যায়াম করাটাও প্রয়োজন। চিত হয়ে শোওয়ার অভ্যাস থাকলে তা ত্যাগ করে পাশ ফিরে শোওয়ার অভ্যাস করুন। অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

আরও পড়ুন
Advertisement