Anant Ambani-Radhika Merchant wedding

অনন্ত অম্বানীর সঙ্গে তৈমুরের বিশেষ সম্পর্ক! ন্যানির পোস্টে উঠে এল পুরনো দিনের কথা

সইফ আলি খান ও করিনা কপূর খান ছাড়াও ন্যানির কোলেও দেখা যেত তৈমুরকে। কিন্তু অনন্ত অম্বানীর সঙ্গে কী ভাবে সম্পর্কিত করিনা-পুত্র?

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৭ জুলাই ২০২৪ ১৪:৫০
There is an old connection between Anant Ambani and Taimur Ali Khan

(বাঁ দিকে) ললিতা ডিসিলভা ও তৈমুর আলি খান, অনন্ত অম্বানী (ডান দিকে)। ছবি: সংগৃহীত।

অনন্ত অম্বানী ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ে নিয়ে সরগরম গোটা বি-টাউন। রাজকীয় বিয়েতে উপস্থিত ছিলেন বলিউডের বহু তারকা। বিবাহ বাসরের হইচইয়ের মধ্যেই নেটাগরিকের চোখে পড়েছে একটি নতুন বিষয়। অনন্ত অম্বানীর সঙ্গে একটি বিশেষ যোগ রয়েছে তৈমুর আলি খানের।

Advertisement

জন্মের পর থেকেই ছবিশিকারিদের ক্যামেরার নিশানায় থাকত তৈমুর। কখনও ছবিশিকারিদের দিকে হাত নেড়ে, কখনও বা মুচকি হেসে সে ছোট থেকেই নেটাগরিকদের প্রিয় হয়ে উঠছিল । কিন্তু, অনন্ত অম্বানীর সঙ্গে কী ভাবে সম্পর্কিত করিনা-পুত্র?

ছবিশিকারিদের ক্যামেরায় তৈমুরের সঙ্গেই ধরা পড়তেন তৈমুরের ন্যানি ললিতা ডিসিলভা। সইফ-করিনার ছোট ছেলে জেহ্ও বড় হচ্ছে সেই ন্যানিরই সাহচর্যে। তাই ললিতা নেটাগরিকদের কাছে খুবই চেনা মুখ। তিনিও অনন্ত-রাধিকার প্রীতিভোজে পেয়েছিলেন বিশেষ নিমন্ত্রণ। জানা যায়, অম্বানী-পুত্র অনন্তকেও নাকি শৈশবে দেখাশোনা করতেন ললিতা। তাই অনন্ত-রাধিকার প্রীতিভোজে উপস্থিত ছিলেন তিনি।

ললিতা তাঁর ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করেন। পুরনো সেই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, শিশু অনন্তের সঙ্গে হাত ধরে হাঁটছেন ললিতা। ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, “প্যারিস ডিজ়নি ওয়ার্ল্ডে অনন্ত অম্বানীর সঙ্গে আমি। শিশুদের দেখাশোনা করার কাজ সেই থেকেই শুরু করেছিলাম। ছোটবেলায় অনন্ত খুব ভাল ছেলে ছিল। এখনও ওকে পরিবারের সকলে খুব ভালবাসেন। ওর বিশেষ দিনে, আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। দম্পতিকে যেন ঈশ্বর ভাল রাখেন।”

অনন্তের বিয়ের প্রীতিভোজের আসর থেকেও বেশ কিছু ছবি শেয়ার করেন ললিতা। কোথাও অনন্ত, মুকেশ অম্বানী, নীতা অম্বানী ও নববধূ রাধিকার সঙ্গে ছবি পোস্ট করে লিখেছেন, “আমায় জীবনে অনেক ভালবাসা ও আনন্দ দেওয়ার জন্য অম্বানী পরিবারের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। ওঁদের সঙ্গে কাটানো স্মৃতিগুলি আমি আজও উপভোগ করি। এত বছর পরেও আমার প্রতি ওঁদের বিনম্র আচরণ দেখে আমি মুগ্ধ। নীতা ভাবি ও মুকেশ স্যরকে আমার জীবনে পেয়ে আমি ধন্য। ওঁরা এখনও আমাকে পরিবারের একজন ভাবেন।”

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
আরও পড়ুন
Advertisement