দর্শিলের আক্ষেপ, কোভিড পরিস্থিতির আগে একাধিক পরিচালকের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু হয়েছিল। কিন্তু অতিমারির জন্য সব পরিকল্পনা ভেস্তে গিয়েছে। তাঁর বাবা-মা, বন্ধুবান্ধব তাঁকে স্বান্তনা দেন। কিন্তু দর্শিলের কথায়, ‘‘আমার জুতোয় পা গলায়নি কেউ। তাই আমার সমস্যাটা কেউ বুঝতে পারছে না।’’
দর্শিলের বড়বেলা, ছোটবেলা
ডিস্লেকশিয়াও নেই। দাঁতও আর উঁচু নয়। অবহেলায় অবসাদগ্রস্তও নয়। নিকুম্ভ স্যারের শিক্ষায় গুছিয়ে ফেলেছে নিজের জীবন। কিন্তু সে তো ঈশান অবস্তি। কিন্তু সেই চরিত্রের অভিনেতা দর্শিল সাফারি অবসাদে ভুগছেন? ‘তারে জমিন পর’-এর সাফল্যের পরে তিনি ভেবেছিলেন ২৫ বছরের মধ্যে প্রথম সারির নায়কদের কাছাকাছি পৌঁছে যাবেন। কিন্তু তা হয়নি। গত মাসে ২৫ বছরে পা দিয়েছেন দর্শিল। এখনও কোনও ভাল কাজের সুযোগ আসেনি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দর্শিল জানালেন, তাঁর বাবা নিয়মিত আমির খানের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। তাঁর ‘নিকুম্ভ স্যার’ দর্শিলের পেশাগত জীবন সম্পর্কে পরামর্শ দেন। কিন্তু প্রশ্ন, তা সত্ত্বেও পছন্দ মতো কাজ পাচ্ছেন না কেন দর্শিল?
দর্শিলের আক্ষেপ, কোভিড পরিস্থিতির আগে একাধিক পরিচালকের সঙ্গে কথাবার্তা শুরু হয়েছিল। কিন্তু অতিমারির জন্য সব পরিকল্পনা ভেস্তে গিয়েছে। তাঁর বাবা-মা, বন্ধুবান্ধব তাঁকে স্বান্তনা দেন। কিন্তু দর্শিলের কথায়, ‘‘আমার জুতোয় পা গলায়নি কেউ। তাই আমার সমস্যাটা কেউ বুঝতে পারছে না।’’
বড় বাজেটের ছবিতেও অভিনয় করার ইচ্ছা দর্শিলের। সারা আলি খান, জাহ্নবী কপূরের সঙ্গে পর্দা ভাগ করার শখ রয়েছে। ‘ঈশান’-এর আশা, তাঁরও সুসময় আসবে।