Sreelekha Mitra

মদন মিত্রের দ্রুত আরোগ্য কামনায় শ্রীলেখা, ‘মদনদা সেরে উঠুন, খেলতে হবে আরও অনেক দিন’

অভিনেত্রীর যুক্তি, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ থাকবেই। তবু তাঁর আন্তরিক কামনা, দ্রুত সেরে উঠুন মদন মিত্র।

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২২ এপ্রিল ২০২১ ১৯:৪২
মদন এবং শ্রীলেখা।

মদন এবং শ্রীলেখা।

কে বলে ২১-এর নির্বাচন সৌজন্যবোধ হারিয়েছে? নেটমাধ্যমে অসুস্থ মদন মিত্রের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে ইতিবাচক দৃষ্টান্ত রাখলেন বাম সমর্থক, অভিনেতা শ্রীলেখা মিত্র। বৃহস্পতিবার নিজের সামাজিক পাতায় শ্রীলেখার ছোট্ট বার্তা শাসকদলের প্রাক্তন মন্ত্রীকে, ‘মদনদা, সেরে উঠুন। খেলতে হবে আরও অনেক দিন’। অভিনেত্রীর যুক্তি, ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ থাকবেই। তবু তাঁর আন্তরিক কামনা, দ্রুত সেরে উঠুন মদন মিত্র।

বিভেদের মধ্যেও মিলনের রাজনীতি একাধিকবার দেখিয়েছেন টালিগঞ্জের তারকারা। যশ দাশগুপ্ত, শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় সহ একাধিক তারকা ২১-এর নির্বাচনের হাত ধরে প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে এসেছেন প্রথমবার। তাঁদের শুভেচ্ছা জানাতে ভোলেননি সাংসদ-তারকা দেব, ব্যারাকপুরের পরিচালক প্রার্থী রাজ চক্রবর্তী। পার্নো মিত্রের সঙ্গে ছুটি কাটিয়ে ফিরেছেন আর এক সাংসদ-তারকা মিমি চক্রবর্তী। পাশাপাশি, দোলে এক সঙ্গে সৌজন্যের রঙে রঙিন হয়েছিলেন মদন মিত্র, শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়, পায়েল সরকার, তনুশ্রী চক্রবর্তী।

সেই ঘটনার যদিও কড়া সমালোচনা করেছিলেন শ্রীলেখা। আনন্দবাজার ডিজিটালকে জানিয়েছিলেন, লাল শিবির প্রথম বলেছিল ২ দল আসলে এক। ওরা ‘বিজেমূল’। সেই কথাই হাতেনাতে প্রমাণ হয়ে গেল।’’ তিনি একই সঙ্গে জানান, বরাবরই প্রাক্তন মন্ত্রীর একটা আলাদা ব্যাপার আছে। তাঁর জীবনেও মদন মিত্রের প্রভাব গভীর। কী রকম? ‘‘একটি রিয়েলিটি শোয়ে দাদা এসেছিলেন। আমি সেখানে বিচারক ছিলাম। এক ফাঁকে ওঁর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, আপনার মুখ সব সময় এত চকচক করে কী করে? উত্তরে তিনি একটি বিশেষ সানস্ক্রিন লোশনের নাম বলেন।’’ তার পর থেকে অভিনেত্রী সেটি চোখ বুঁজে ব্যবহার করছেন। অনুরাগীদের দাবি, শ্রীলেখার মুখও নাকি ভীষণ চকচকে!

Advertisement
আরও পড়ুন
Advertisement