কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ। ছবি: সংগৃহীত।
মধুচন্দ্রিমা সেরে এসে জ্বরে পড়েছিলেন দম্পতি। অসুস্থতা নিয়ে ঘরেই নিজেদের মতো পালন করেছিলেন রথযাত্রা। তাই উল্টোরথের দিন সকাল সকাল কাঞ্চন মল্লিক ও শ্রীময়ী চট্টরাজ পৌঁছে গেলেন ইস্কনে। তবে কাঞ্চন-শ্রীময়ী একা নন। সপরিবারে উল্টোরথ উপলক্ষে পুজো দিয়ে এলেন তাঁরা।
ইস্কন থেকে বেশ কিছু ছবি সমাজমাধ্যমে শেয়ার করে কাঞ্চন লিখেছেন, “সবাইকে উল্টোরথের শুভেচ্ছা। কলকাতার ইস্কনে মাসির বাড়িতে রথযাত্রার শেষ দিনে সপরিবারে পুজো দিলাম এবং জগন্নাথদেবের দর্শন করলাম। জয় জগন্নাথ।” জগন্নাথ-বলরাম-শুভদ্রার সামনে জোড়হাতে দাঁড়িয়ে ছবি তুলেছেন দম্পতি। বিয়ের পরে এটাই তাঁদের প্রথম রথযাত্রা। রথের দিন বাড়িতেই একটি রথ নিজেদের মতো সাজিয়েছিলেন দম্পতি। সেই রথ টানার ছবিও সমাজমাধ্যমে শেয়ার করেছিলেন তাঁরা।
কিছু দিন আগেই মলদ্বীপ থেকে মধুচন্দ্রিমা সেরে ফিরেছেন কাঞ্চন-শ্রীময়ী। আনন্দবাজার অনলাইনেরই এক সাক্ষাৎকারে শ্রীময়ী নালিশ জানিয়েছিলেন, কাঞ্চন নাকি মধুচন্দ্রিমায় নিয়ে যাচ্ছেন না। অবশেষে শ্রীময়ীর জন্মদিনের পরের দিনই মলদ্বীপ পৌঁছে যান তারকা দম্পতি। কখনও সুইমিং পুলে বিকিনিতে, কখনও আবার সমুদ্রের ধারে পরস্পরের হাতে হাত রেখে চলা— মলদ্বীপ থেকে এমন নানা মুহূর্তের ছবি পোস্ট করেছেন শ্রীময়ী ও কাঞ্চন।
সমুদ্রের তীরে সোহাগী-সময় কাটিয়ে ঘরে ফিরতেই জ্বরে পড়েন দম্পতি। শ্রীময়ী জানিয়েছিলেন,মলদ্বীপ থেকে ফিরে এসেই জ্বরে কাহিল দু’জনে। খবর পেয়েই মেয়ের বাড়ি পৌঁছে যান শ্রীময়ীর মা। জ্বরে মুখে রুচি থাকে না বলে মেয়ে-জামাইয়ের জন্য কচুরি, আলুর দম, মালপোয়া রেঁধেছিলেন তিনি। সেই মুহূর্তের ছবিও শেয়ার করেন কাঞ্চন ও শ্রীময়ী।