Aishwarya-Abhishek divorce controversy

ঐশ্বর্যার সঙ্গে বিচ্ছেদের জল্পনা, মা হিসাবে কেমন প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী, জানালেন অভিষেক

শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে ঐশ্বর্যার। স্বামীর সঙ্গে বিচ্ছেদের গুঞ্জন। এ বার স্ত্রীকে নিয়ে কী বললেন অভিষেক?

Advertisement
আনন্দবাজার অনলাইন ডেস্ক
কলকাতা শেষ আপডেট: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩ ১৭:৪০
Amid Aishwarya Rai Bachchan and Abhishek Bachchan divorce rumour actor’s old interview where he called her supermon is viral

(বাঁ দিকে) মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনের সঙ্গে ঐশ্বর্যা রাই বচ্চন। অভিষেক বচ্চন। ছবি: সংগৃহীত।

২০০৭ সালে অমিতাভ বচ্চনের পুত্র অভিষেক বচ্চনের বিয়ে হয় ঐশ্বর্যা রাইয়ের সঙ্গে। ১৫ বছরের বেশি সময় ধরে বচ্চন পরিবারের বৌমা তিনি। ২০১১ সালে জন্ম দেন মেয়ে আরাধ্যা বচ্চনের। বলিউডের অন্যতম নামজাদা পরিবারের সদস্য প্রাক্তন বিশ্বসুন্দরী বলিউড অভিনেত্রী। গত প্রায় দু’দশকের পথ চলায় একাধিক বার বিভিন্ন ধরনের গুঞ্জন তৈরি হয়েছে বচ্চন পরিবারকে ঘিরে। এমনকি, বার কয়েক অভিষেক-ঐশ্বর্যার বিবাহবিচ্ছেদের কানাঘুষোও শোনা গিয়েছে। তবু প্রতি বার নিন্দকদের ভুল প্রমাণ করেছেন তাঁরা। কিন্তু গত কয়েক মাস ধরে গুঞ্জন, ফাটল ধরেছে অভিষেক-ঐশ্বর্যার সম্পর্কে। শোনা যাচ্ছে, বচ্চন পরিবারের অন্দরে চলছে ঘোর অশান্তি। ঐশ্বর্যার দূরত্ব তৈরি হয়েছে শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে। এত আলোচনা হচ্ছে, কিন্তু বচ্চন পরিবারের কেউই এ বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কোনও কথা বলেননি। গত কয়েক মাস ধরেই ছাড়া ছাড়া অভিষেক-ঐশ্বর্যা। এর মাঝেই ভাইরাল অভিষেকের পুরনো এক সাক্ষাৎকার। কেমন মা হতে পেরেছেন ঐশ্বর্যা, জানালেন জুনিয়র বচ্চন।

Advertisement

যেখানে ঐশ্বর্যা রাই, সেখানেই তাঁর কন্যা আরাধ্যা। মা-মেয়েকে একসঙ্গেই দেখা যায় সব সময়। মেয়ের বয়স ১১। এখনও সব জায়গায় মায়ের হাত ধরে থাকতেই দেখা যায় আরাধ্যাকে। ছোটবেলা থেকে সারাক্ষণ মায়ের সঙ্গে সে। আরাধ্যার জন্মের পর থেকেই কাজ কমাতে শুরু করেন ঐশ্বর্যা। আরাধ্যা জন্মের পর ওজনও অনেকটা বেড়ে যায়, তার জন্য কম কটাক্ষের মুখে পড়তে হয়নি তাঁকে। বর্তমানে বেশ কিছু ব্র্যান্ডের প্রচার দূত ও হাতেগোনা কয়েকটা ছবি করছেন। ২০১৭ সালে ঐশ্বর্যার প্রশংসা করে অভিষেক বলেন, ‘‘মা হিসেবে ঐশ্বর্যা শ্রেষ্ঠ, আমার চোখে ও ‘সুপারমম’। আরাধ্যার জন্মের পর থেকে গোটা সময়টা মেয়েকেই দিয়েছে। একটা দিনের জন্য কোনও অভিযোগ করতে শুনিনি। তবে মেয়ে হওয়ার পর যখন ওর বেশ কিছুটা ওজন বৃদ্ধি পায়। সেই সময় লোকের কটু কথা শুনলে আমার খারাপই লাগত।’’

Advertisement
আরও পড়ুন