UPSC Exam

ইউপিএসসি পরীক্ষার অন্তর্ভুক্ত ২৪ টি জাতীয় স্তরের পরীক্ষা

ভারত জুড়ে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ সিভিল সার্ভিসের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলির আয়োজন করা হয় তা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন দ্বারা আয়োজিত।

Advertisement
নিজস্ব সংবাদদাতা
কলকাতা শেষ আপডেট: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১১:৫৬
ইউপিএসসি পরীক্ষা

ইউপিএসসি পরীক্ষা সংগৃহীত ছবি

ভারত জুড়ে যে সকল গুরুত্বপূর্ণ সিভিল সার্ভিসের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষাগুলির আয়োজন করা হয় তা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন দ্বারা আয়োজিত। তরুণদের কাছে তাদের কর্মজীবন নির্বাচন করার ক্ষেত্রে এই পরিষেবাগুলি সব সময় শীর্ষ তালিকায় রয়েছে।গঠনমূলক ভাবে এই পরীক্ষা দেশের সব থেকে কঠিন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মধ্যে একটি, যেখানে পাশের শতকরা হার মাত্র ০.১ শতাংশ। তা সত্ত্বেও, ক্রমবর্ধমান পেশাদার ডিগ্রি থাকা প্রচুর মানুষ সিভিল সার্ভিসকে বেছে নিচ্ছেন।

সিভিল সার্ভিসের ক্ষেত্রে ভারত সরকারের মূল ভিত্তি হল, রাজ্য এবং জাতীয় প্রশাসনের তত্ত্বাবধানকারী সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভাগের দায়িত্বে থাকা প্রধান কার্যালয়গুলিকে পর্যালোচনা করা। ইউপিএসসি ভারতের কেন্দ্র এবং রাজ্যের অধীনে থাকা ২৪টি পরিষেবার জন্য একটি জাতীয় স্তরের পরীক্ষার ব্যবস্থা করে। যাঁরা এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, তাঁদের ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস (আইএএস), ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস (আইপিএস), ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিস (আইআরএস) এবং ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস (আইএফএস)-সহ বিভিন্ন বিভাগে নিয়োগ করা হয়।

Advertisement

পরীক্ষার্থীদের বিভিন্ন পরিষেবায় নিয়োগ করা হয় তাদের ইউপিএসসি পরীক্ষার পদমর্যাদা অনুয়ায়ী। এক বার নির্বাচন হয়ে গেলে, ওই প্রার্থীকে নির্দিষ্ট একটি বিভাগে বিশেষ ভূমিকায় নিয়োগ করা হয়।

কী কী সিভিল সার্ভিস রয়েছে?

সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় (সিএসই) উত্তীর্ণ হতে গেলে, ওই প্রার্থী তিন রকম বিভাগে চাকরির আবেদন করতে পারবেন, যেগুলি একই সঙ্গে মর্যাদাসম্পন্ন এবং যেগুলির চাহিদা যথেষ্ট।

তিন রকম বিভাগ হল:

● অল ইন্ডিয়া সিভিল সার্ভিসেস

● গ্রুপ ‘এ’ সিভিল সার্ভিসেস

● গ্রুপ ‘বি’ সিভিল সার্ভিসেস

বিভাগ নির্বাচন যাই হোক, সারা দেশে ইউপিএসসি পরীক্ষা দ্বারা নিয়োজিত যে ক’টি পদ রয়ছে সেগুলি অত্যন্ত সম্মানজনক। নীচে ইউপিএসসির অন্তর্গত বিভিন্ন বিভাগের বিস্তারিত আলোচনা করা হল।

অল ইন্ডিয়া সিভিল সার্ভিসেস

নীচে অল ইন্ডিয়া সিভিল সার্ভিসেসের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পদের আলোচনা করা হল —

ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস:

ভারতের সকল পরিষেবাই মূলত ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের অন্তর্গত।

প্রসঙ্গত, ইন্ডিয়ান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের তালিকায় যাঁরা শীর্ষে থাকেন, তাঁদের মূলত আইএএস-এর পদে নিযুক্ত করা হয়, প্রশাসনিক এবং আইনি বিষয় পর্যালোচনা করার জন্য।

ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস:

ভারতের প্রশাসন এবং আইনকে সুসংগঠিত করে তুলতে যাঁদেরকে ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিসে নিয়োগ করা হয়, তাঁদের প্রথমে প্রাথমিক প্রশিক্ষণের জন্য হায়দরাবাদ পুলিশ অ্যাকাডেমি সর্দার বল্লভ ভাই প্যাটেল প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। পুলিশ বাহিনীতে যাঁরা উচ্চপদে রয়ছেন, তাঁদের মূলত আইপিএস অফিসার হিসাবে নিয়োগ করা হয়। এ ছাড়াও, আরএডবলু, আইবি এবং সিবিআই বিভাগে থাকা আইপিএস অফিসারদেরও উচ্চপদে নিয়োগ করা হয়।

ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস (আইএফএস):

ভারতের প্রশাসনিক কাঠামোতে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ বন পরিষেবা। মূলত সারা দেশের অরণ্য নিরাপত্তা, বন্য জীবজন্তুর জীবনযাত্রার সুরক্ষার বিষয়গুলি এই বিভাগে কর্মরত আধিকারিকদের পর্যালোচনা করতে হয়। জাতীয় স্তরে বন রক্ষার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পদ ডিরেক্টর জেনারেল পদে নিয়োগ করা হয় এবং রাজ্য স্তরে ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিসের কর্মীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ পদাধিকারী হিসেবে প্রধান মুখ্য সংরক্ষক থাকেন। এ ছাড়াও, খাদ্য এবং কৃষি বিভাগ ছাড়াও আরও বিভিন্ন সংস্থার জন্য কাজ করে ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস।

গ্রুপ ‘এ’ সার্ভিসেস:

ইউপিএসসির গ্রুপ ‘এ’ সার্ভিসের অভ্যন্তরে যে পদগুলি রয়ছে সেগুলি সম্বন্ধে নীচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল:

ইন্ডিয়ান ফরেন সার্ভিস:

ভারতের বৈদেশিক বিষয়গুলি পর্যালোচনা করাই মূলত এই বিভাগীয় আধিকারিকদের কাজ। হাই কমিশনার, অ্যাম্বাসডর পদে নিয়োগ করা হয়। পাশাপাশি, জাতিপুঞ্জ এবং বিদেশ সচিব হিসাবে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন।

ইন্ডিয়ান অডিট এবং অ্যাকাউন্ট সার্ভিসেস (আইএ এবং আইএস):

এই বিভাগে কর্মরত আধিকারিককে মূলত হিসাবরক্ষক এবং অডিট জেনারেলের অভ্যন্তরে কাজ করতে হয়। কেন্দ্র, রাজ্য এবং সরকারি সংস্থার সব রকম হিসাব এবং অডিট সংক্রান্ত কাজই পর্যালোচনা করা আইএ এবং আইএস আধিকারিকদের কাজ।

ইন্ডিয়ান সিভিল অ্যাকাউন্টস সার্ভিসেস (আইসিএএস):

অর্থ মন্ত্রালয়ের সমস্ত কাজ পর্যালোচনা করাই আইসিএএস আধিকারিকদের কাজ এবং এই বিভাগের সর্বোচ্চ দায়িত্বে থাকেন অ্যাকাউন্ট বিভাগের কন্ট্রোলার জেনারেল।

ইন্ডিয়ান কর্পোরেট ল’ সার্ভিসেস (আইসিএলএস):

ইন্ডিয়ান কর্পোরেট ল’ সার্ভিসেস-এর মূল লক্ষ্যই হল ভারতে যে সকল কর্পোরেট সেক্টরগুলি রয়েছে সেগুলি পরিচালনা করা। যাতে তারা কর্মরত অবস্থায় নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে পারে তার জন্য আইসিএলএস ক্যাডারদের আইন, অর্থনীতি, অ্যাকাউন্টিং-সহ আরও বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

ইন্ডিয়ান ডিফেন্স অ্যাকাউন্টস সার্ভিসেস (আইডিএএস):

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই বিভাগের তত্ত্বাবধান করে। দ্য বর্ডার রোডস অর্গানাইজেশন (বিআরও), দ্য ডিফেন্স রিসার্চ অ্যান্ড ডেভলপমেন্ট অর্গানাইজেশন (ডিআরডিও) এবং অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরির সব কর্মীই আইডিএএস-এর অন্তর্ভুক্ত। আইডিএএস অফিসারের প্রাথমিক কাজই হল ডিফেন্স অ্যাকাউন্টের সমস্ত হিসাবনিকাশ অডিট করা।

ইন্ডিয়ান ডিফেন্স এসটেটস সার্ভিসেস:

দিল্লির ন্যাশন্যাল ইনস্টিটিউট অফ ডিফেন্স এস্টেডে এই বিভাগের নির্বাচিত প্রার্থীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। প্রতিরক্ষা বিষয়ক ভূমি এবং সামরিক ঘাঁটির বিষয়গুলি পর্যালোচনা করাই মূল দায়িত্ব।

ইন্ডিয়ান ইনফরমেশন সার্ভিসেস (ইইএস):

সরকার এবং জনসাধারণের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করাই মূল কাজ। সরকারের সব পরিকল্পনা এবং কাজ সাধারণ মানুষের কাছে তুলে ধরেন এই বিভাগে কর্মরত আধিকারিকরা। তথ্য ও সম্প্রচার বিভাগ এই গ্রুপের তত্ত্বাবধান করে।

ইন্ডিয়ান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি সার্ভিসেস (আইওএফএস):

প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় দ্বারা নিয়ন্ত্রিত এই বিভাগ। ভারতের অস্ত্র কারখানায় বিপুল পরিমাণে যে সকল অস্ত্র-গিয়ার-বোমা তৈরি হয়, সেগুলি সম্পূর্ণ পরিচালনার দায়িত্বে থাকেন ইন্ডিয়ান অর্ডিন্যান্স ফ্যাক্টরি সার্ভিসে কর্মরত আধিকারিক।

ইন্ডিয়ান কমিউনিকেশন ফিনান্স সার্ভিসেস (আইসিএফএস):

ফরিদাবাদের ফিনান্সিয়াল ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয় এই বিভাগের জন্য নিযুক্ত প্রার্থীদের। ভারতীয় ডাক এবং টেলিযোগাযোগ বিভাগের সমস্ত আর্থিক পরিষেবা প্রদানের দ্বায়িত্বে কাজ করতে হয় এই বিভাগের আধিকারিককে।

ইন্ডিয়ান পোস্টাল সার্ভিসেস (আইপিওএস):

ভারতীয় ডাক বিভাগে উচ্চতর পদে নিয়োগ করা হয় এই বিভাগের প্রার্থীকে। ভারতীয় ডাকের সব ধরনের কাজ যেমন, ট্র্যাডিশনাল পোস্ট সার্ভিস, ব্যাঙ্কিং, বয়স্করা ঠিক মতো পেনশন পাচ্ছেন কি না-সহ সব কাজ পর্যালোচনা করা হয়।

ইন্ডিয়ান রেলওয়ে অ্যাকাউন্টস সার্ভিসেস (আইআরএএস):

নাগপুরের ন্যাশনাল আকাদেমি অব ডাইরেক্ট ট্যাক্স এবং ভদোরার রেলওয়ে স্টাফ কলেজে প্রথম দু’বছর প্রশিক্ষণের জন্য পাঠানো হয় যাঁরা এই বিভাগে নিযুক্ত হয়। কেন্দ্র এবং জোনাল রেলওয়ের সমস্ত কাজের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

ইন্ডিয়ান রেলওয়ে পার্সোনেল সার্ভিসেস ( আইআরপিএস):

ন্যাশনাল আকাদেমি অব ডাইরেক্ট ট্যাক্সেস, দ্য আরসিভিপি নরোনহা আকাদেমি অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, এবং ডঃ মারি চান্না রেড্ডি হিউম্যান রিসোর্স ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট সকলেই আইআরপিএস কর্মীদের লাল বাহাদুর শাস্ত্রী ন্যাশনাল আকাদেমি অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন (এলবিএসএনএএ) দ্বারা প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। ভদোদরার ন্যাশনাল আকাদেমি অব ইন্ডিয়ান রেলওয়ে শেষের দিকে প্রশিক্ষণ দেয়। এই বিভাগটি হিউম্যান রিসোর্স দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

ইন্ডিয়ান রেলওয়ে ট্রাফিক সার্ভিস (আইআরটিএস):

এই বিভাগে কর্মরত আধিকারিককে মূলত ব্যবসায়িক , পাবলিক সেক্টর এবং রেলপথের মধ্যে সংযোগস্থল হিসেবে কাজ করে। ভারতীয় রেলওয়ের অপারেশনাল এবং বাণিজ্যিক বিভাগের তত্ত্বাবধান করেন আইআরটিএস কর্মীরা।

ইন্ডিয়ান রেভিনিউ সার্ভিসেস (আইআরএস):

ফরিদাবাদের ন্যাশনাল আকাদেমি অব কাস্টমস, এক্সাইজ এবং নারকোটিক্স এবং এনএডিটি, নাগপুরে আইআরএস কর্মীরা এলবিএসএনএএ-তে প্রাথমিক প্রশিক্ষণ শেষ করার পরে তাদের পরবর্তী প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে। এই বিভাগটি অর্থ মন্ত্রকের অধীনে কাজ করে।

ইন্ডিয়ান ট্রেড সার্ভিসেস (আইটিএস):

আইটিএসকে তত্ত্বাবধান করে থাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বিভাগ। ফরেন ট্রেড বিভাগীয় প্রধান এই বিভাগের সমস্ত কাজ পর্যালোচনা করে থাকেন।

রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স (আরপিএফ):

রেলওয়ে মন্ত্রকের অধীনে আরপিএফ আধাসামরিক সংস্থা। রেলের সকল যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা প্রদান করাই এই বিভাগে কর্মরত আধিকারিকের মূল লক্ষ্য।

গ্রুপ ‘বি’ সার্ভিসেস:

ইউপিএসসির গ্রুপ ‘বি’ সার্ভিসের অভ্যন্তরে যে সকল পদ রয়ছে সেই সম্বন্ধে নীচে বিস্তারিত আলোচনা করা হল —

আর্মড ফোর্সেস হেডকোয়ার্টার্স সিভিল সার্ভিস:

এই বিভাগের প্রতিরক্ষা সচিব নির্বাহী পরিচালক হয়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রালয়ের কাছে সব কাজের রিপোর্ট করেন। ফোর্সেস হেডকোয়ার্টার্স সিভিল সার্ভিসেস মূলত প্রশাসনিক, পলিসি ফরমুলেশন-সহ আরও অনেক কিছু প্রদান করে থাকে।

ডানিক্স:

ভারত সরকারের অন্তর্ভুক্ত মূলত দিল্লি, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের সিভিল সার্ভিস হল ডানিক্স। কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলির প্রশাসনের দায়িত্বে থাকা কর্মীরা এই বিভাগের প্রতিনিধিত্ব করেন।

ডানিপ্স:

দিল্লির এনসিটি, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, লক্ষদ্বীপ, দমন ও দিউ এবং দাদরা ও নগর হাভেলি পুলিশ সার্ভিসকে সম্মিলিত ভাবে ডানিপ্স বলে। দিল্লি এবং ভারতের অন্যান্য কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের আইনশৃঙ্খলা ভারতীয় ফেডারেল পুলিশ সংস্থার নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

পুদুচেরি সিভিল সার্ভিস:

অন্যান্য রাজ্যের মতো নয়, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল পুদুচেরির সিভিল সার্ভিসে নিয়োগ জাতীয় ইউপিএসসি পরীক্ষার মাধ্যমে পরিচালিত হয়। যা পুদুচেরি সিভিল সার্ভিসেস নামে পরিচিত।

পুদুচেরি পুলিশ সার্ভিস:

পুদুচেরির কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা পুলিশ বাহিনীই হল পুদুচেরি পুলিশ সার্ভিস। স্বরাষ্ট্র দপ্তরের সমস্ত কিছু দায়িত্ব বহন করে পুদুচেরি পুলিশ সার্ভিস। ডিজিপি আধাকারিক এই বিভাগের মুখ্য পরিচালক হয়ে কাজ করেন। ভারতে, সিভিল সার্ভিসেস আইন প্রয়োগ এবং নীতিগুলি কার্যকর করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে তাদের কার্যকারিতা ভারতীয় শাসন ব্যবস্থায় অপরিহার্য হয়ে উঠেছে। কেন্দ্র এবং রাজ্য, উভয় স্তরেই সিভিল সার্ভিস একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আরও পড়ুন
Advertisement