Jagadhatri Puja in Chandannagar

চন্দননগরের সবথেকে বড় প্রতিমা ‘রানিমা’, জানুন নামের নেপথ্য কাহিনি

চন্দননগরের বিখ্যাত পুজোগুলোর মধ্যে একটি ‘রানিমা’র পুজো। বলা হয়, এখানকার প্রতিমা নাকি সবথেকে বড়।

Advertisement
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৫ নভেম্বর ২০২৪ ২৩:৫৯
০১ ১০
বাংলার বারো মাসে তেরো পার্বণ। এক পুজো যায়, আর এক পুজো আসে। মা দুর্গা কৈলাসে ফিরে গিয়েছেন কিছু দিন হল। এ বার উপাসনার পালা তাঁর জগদ্ধাত্রী রূপের।

বাংলার বারো মাসে তেরো পার্বণ। এক পুজো যায়, আর এক পুজো আসে। মা দুর্গা কৈলাসে ফিরে গিয়েছেন কিছু দিন হল। এ বার উপাসনার পালা তাঁর জগদ্ধাত্রী রূপের।

০২ ১০
জগদ্ধাত্রী কথার অর্থ জগতের ধাত্রী, অর্থাৎ যিনি জগৎকে ধরে রেখেছেন।

জগদ্ধাত্রী কথার অর্থ জগতের ধাত্রী, অর্থাৎ যিনি জগৎকে ধরে রেখেছেন।

০৩ ১০
এই জগদ্ধাত্রী পুজোর কথা শুনলেই সবার আগে মনে পড়ে চন্দননগরের নাম। কলকাতার দুর্গাপুজোর মতোই চন্দননগর এই সময়ে সেজে ওঠে আলোর রোশনাইয়ে।

এই জগদ্ধাত্রী পুজোর কথা শুনলেই সবার আগে মনে পড়ে চন্দননগরের নাম। কলকাতার দুর্গাপুজোর মতোই চন্দননগর এই সময়ে সেজে ওঠে আলোর রোশনাইয়ে।

Advertisement
০৪ ১০
চন্দননগরের বিখ্যাত পুজোগুলোর মধ্যে একটি ‘রানিমা’র পুজো। বলা হয়, এখানকার প্রতিমা নাকি সবথেকে বড়।

চন্দননগরের বিখ্যাত পুজোগুলোর মধ্যে একটি ‘রানিমা’র পুজো। বলা হয়, এখানকার প্রতিমা নাকি সবথেকে বড়।

০৫ ১০
প্রায় ৩৫ ফুট উচ্চতার এই প্রতিমা বানানো হয় ৩৫ মণ খড় এবং প্রায় ১০০০ কেজি মাটি দিয়ে। এত বেশি উচ্চতার জন্য দেবীর কাঠামোয় বাঁশের সঙ্গে লোহা ব্যবহার করা হয়।

প্রায় ৩৫ ফুট উচ্চতার এই প্রতিমা বানানো হয় ৩৫ মণ খড় এবং প্রায় ১০০০ কেজি মাটি দিয়ে। এত বেশি উচ্চতার জন্য দেবীর কাঠামোয় বাঁশের সঙ্গে লোহা ব্যবহার করা হয়।

Advertisement
০৬ ১০
তবে দেবীকে কেন ‘রানিমা’ বলা হয়, সেই নিয়েও রয়েছে এক নেপথ্য কাহিনি।

তবে দেবীকে কেন ‘রানিমা’ বলা হয়, সেই নিয়েও রয়েছে এক নেপথ্য কাহিনি।

০৭ ১০
কথিত, চন্দননগর যখন ফরাসিদের উপনিবেশ ছিল, তখন সেখানকার সব প্রতিমাই সেজে উঠত সাদা ডাকের সাজে।

কথিত, চন্দননগর যখন ফরাসিদের উপনিবেশ ছিল, তখন সেখানকার সব প্রতিমাই সেজে উঠত সাদা ডাকের সাজে।

Advertisement
০৮ ১০
একমাত্র চন্দননগর শিবমন্দির তেমাথা সর্বজনীনে জগদ্ধাত্রী পুজোয় মাকে সাজানো হত সোনালি সাজে। এই উজ্জ্বল রূপে দেবীকে রাজরানির মতো দেখতে লাগত। সেই থেকেই ‘রানিমা’ বলে ডাকা হয় চন্দননগরের এই প্রতিমাকে।

একমাত্র চন্দননগর শিবমন্দির তেমাথা সর্বজনীনে জগদ্ধাত্রী পুজোয় মাকে সাজানো হত সোনালি সাজে। এই উজ্জ্বল রূপে দেবীকে রাজরানির মতো দেখতে লাগত। সেই থেকেই ‘রানিমা’ বলে ডাকা হয় চন্দননগরের এই প্রতিমাকে।

০৯ ১০
প্রায় ৮০ বছরের পুরনো এই পুজোয় রানিমাকে দেখতে হাজার হাজার মানুষের জনসমাগম হয়।

প্রায় ৮০ বছরের পুরনো এই পুজোয় রানিমাকে দেখতে হাজার হাজার মানুষের জনসমাগম হয়।

১০ ১০
পাশেই রয়েছে বুড়ো শিবতলা। প্রতি বছরই আগে মহাদেবের পুজো করা হয়। তার পরে হয় জগদ্ধাত্রীর পুজো। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

পাশেই রয়েছে বুড়ো শিবতলা। প্রতি বছরই আগে মহাদেবের পুজো করা হয়। তার পরে হয় জগদ্ধাত্রীর পুজো। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
আরও গ্যালারি