Significance Of The Name Durga

দেবীর নাম ‘দুর্গা’ হওয়ার নেপথ্যে রয়েছে অনেক গল্প! নামের তাৎপর্যই নিয়ে কী বলছে পুরাণ?

দুর্গাপুজোতে আমরা সকলেই মেতে উঠি। কিন্তু, আমরা কি কখনও ভেবে দেখেছি আমাদের আরাধ্যা দেবীর নাম ‘দুর্গা’ হল কেন? এই নামের তাৎপর্যই বা কী?

Advertisement
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ০৮ অক্টোবর ২০২৪ ১৯:৩৮
০১ ১০
পুরাণ অনুযায়ী, অসুর হিরণ্যাক্ষরের বংশধর ছিলেন দুর্গম অসুর। এই দুর্গম অসুর প্রবল তপস্যা করে ব্রহ্মার কাছে বর পান যে সে কোনও পুরুষ দ্বারা অবধ্য।

পুরাণ অনুযায়ী, অসুর হিরণ্যাক্ষরের বংশধর ছিলেন দুর্গম অসুর। এই দুর্গম অসুর প্রবল তপস্যা করে ব্রহ্মার কাছে বর পান যে সে কোনও পুরুষ দ্বারা অবধ্য।

০২ ১০
এই বর পাওয়ার পরই দুর্গম অসুর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। তিনি দেবতাদের কাছ থেকে স্বর্গ ছিনিয়ে নেন। বাধ্য হয়ে দেবতারা নিজেদের রক্ষার জন্য শিবের দ্বারস্থ হন।

এই বর পাওয়ার পরই দুর্গম অসুর বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। তিনি দেবতাদের কাছ থেকে স্বর্গ ছিনিয়ে নেন। বাধ্য হয়ে দেবতারা নিজেদের রক্ষার জন্য শিবের দ্বারস্থ হন।

০৩ ১০
শিবের নির্দেশে দেবী পার্বতী এক উগ্র রূপ ধারণ করেন। তিনি দুর্গম অসুরের সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

শিবের নির্দেশে দেবী পার্বতী এক উগ্র রূপ ধারণ করেন। তিনি দুর্গম অসুরের সঙ্গে যুদ্ধ ঘোষণা করেন।

Advertisement
০৪ ১০
বিন্ধ্যাচলে ১০ দিন ধরে এক মহাযুদ্ধ চলে।

বিন্ধ্যাচলে ১০ দিন ধরে এক মহাযুদ্ধ চলে।

০৫ ১০
সেই যুদ্ধে দেবী দুর্গম অসুরের অসংখ্য সৈন্যকে হত্যা করেন। অবশেষে হত্যা করেন দুর্গম অসুরকে।

সেই যুদ্ধে দেবী দুর্গম অসুরের অসংখ্য সৈন্যকে হত্যা করেন। অবশেষে হত্যা করেন দুর্গম অসুরকে।

Advertisement
০৬ ১০
সংস্কৃত অভিধান ‘শব্দকল্পদ্রুম’ অনুযায়ী, ‘দুর্গং নাশয়তি যা নিত্যং সা দুর্গা বা প্রকীর্তিতা’।

সংস্কৃত অভিধান ‘শব্দকল্পদ্রুম’ অনুযায়ী, ‘দুর্গং নাশয়তি যা নিত্যং সা দুর্গা বা প্রকীর্তিতা’।

০৭ ১০
যার বাংলা তর্জমা করলে- যিনি ‘দুর্গ’ নামে অসুরকে হত্যা করেছিলেন, তিনিই ‘দুর্গা’ নামে পরিচিতা।

যার বাংলা তর্জমা করলে- যিনি ‘দুর্গ’ নামে অসুরকে হত্যা করেছিলেন, তিনিই ‘দুর্গা’ নামে পরিচিতা।

Advertisement
০৮ ১০
সেই থেকেই দেবী ‘দুর্গা’ নামে পরিচিত হন।

সেই থেকেই দেবী ‘দুর্গা’ নামে পরিচিত হন।

০৯ ১০
হিন্দুশাস্ত্রে সংস্কৃতে ‘দুর্গা’  শব্দের অর্থ— ‘দৈত্যনাশার্থবচনো দকারঃ পরিকীর্তিতঃ। উকারো বিঘ্ননাশস্য বাচকো বেদসম্মত। রেফো রোগঘ্নবচনো গশ্চ পাপঘ্নবাচকঃ। ভয়শত্রুঘ্নবচনশ্চাকারঃ পরিকীর্তিত।’

হিন্দুশাস্ত্রে সংস্কৃতে ‘দুর্গা’ শব্দের অর্থ— ‘দৈত্যনাশার্থবচনো দকারঃ পরিকীর্তিতঃ। উকারো বিঘ্ননাশস্য বাচকো বেদসম্মত। রেফো রোগঘ্নবচনো গশ্চ পাপঘ্নবাচকঃ। ভয়শত্রুঘ্নবচনশ্চাকারঃ পরিকীর্তিত।’

১০ ১০
যার বাংলা হল- দৈত্য, বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও শত্রুকে যিনি নাশ করেন, তিনিই দুর্গা। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

যার বাংলা হল- দৈত্য, বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও শত্রুকে যিনি নাশ করেন, তিনিই দুর্গা। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।

(সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের Google News, X (Twitter), Facebook, Youtube, Threads এবং Instagram পেজ)
আরও গ্যালারি