বিয়ের আগে ভবানীপুরের বাড়িতে পুজোর প্রতিটি নিয়ম পালন হতে দেখেছেন। বিয়ের পরে সে সবই নিষ্ঠা ভরে পালন করলেন দেবলীনা কুমার। পাশে পেয়েছেন স্বামী গৌরব চট্টোপাধ্যায়কে। দু’জনে নিখুঁত ভাবে সারলেন দাদু উত্তমকুমারের লক্ষ্মীপুজো।
চওড়া জরি পাড় সাদা বেনারসি। সিঁথিতে সিঁদুর। গা ভরা গয়না। মাথায় ঘোমটা টেনে পুজোর সন্ধেয় উত্তমকুমারের নাতবৌ নিজেই লক্ষ্মীমন্ত।
দেবলীনার সঙ্গে দেখা গিয়েছে দুই ননদ নবমিতা, মৌমিতাকেও। ছিলেন তাঁর শাশুড়ি মায়েরাও। বাড়ির নিয়ম মেনে ঘট বসিয়েছেন। নির্দিষ্ট কিছু আচার পালন করেছেন।
গৌরবের পাশে সারাক্ষণ থেকেছেন দেবলীনা। হাতে হাতে গুছিয়ে দিয়েছেন পুজোর নৈবেদ্য। মহানায়কের নাতি বাড়ির রীতি মেনে সুসজ্জিত ধুতি-জোড়ে। দাদুর আসনে বসেই পুজো সারেন তিনি। অঞ্জলিও দেন।
ভবানীপুরে শ্বশুরবাড়ির পাশাপাশি দেবলীনার নাচের স্কুলেও পুজো হয়। সেখানে তিনি যেন দশভূজা! প্রতিমা বরণ থেকে পুজোর আয়োজন— মা দেবযানী কুমার, বাবা দেবাশিস কুমারের সঙ্গে সব সামলেছেন।