পুজোর পরের সময়টা যে এই শৈলশহরে ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এ সময়ে পাহাড়ি আবহাওয়াও থাকে সুন্দর এবং স্বস্তিদায়ক। ফলে আনন্দে সফর কাটে পর্যটকদের।
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ১৩ অক্টোবর ২০২৪ ২৩:৫৩
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
দুর্গাপুজোর মরসুম শেষ হলেই বাঙালির মনটা দার্জিলিং-দার্জিলিং করতে শুরু করে। পুজোর পরের সময়টা যে এই শৈলশহরে ভ্রমণের জন্য আদর্শ। এ সময়ে পাহাড়ি আবহাওয়াও থাকে সুন্দর এবং স্বস্তিদায়ক। ফলে আনন্দে সফর কাটে পর্যটকদের।
০২১০
দার্জিলিংয়ের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপার। চারপাশে বিস্তীর্ণ পাহাড়, অসংখ্য চা বাগান, এবং কাঞ্চনজঙ্ঘার অপরূপ দৃশ্য মন জুড়ে প্রশান্তি এনে দেয়।
০৩১০
দার্জিলিংয়ে বেড়াতে গেলে এই ৭টি জায়গা যেন অবশ্যই থাকে ঘোরাঘুরির তালিকায়। ভুলে গেলে আপনারই লোকসান!
০৪১০
টাইগার হিল: এটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২৫২০ মিটার (৮২৬০ ফুট) উচ্চতায় প্রকৃতির এক অপূর্ব নিদর্শন। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার দারুণ ভাবে দেখা মেলে। মুগ্ধ করবে সূর্যোদয়ের দৃশ্য।
০৫১০
তিনচুলে: দার্জিলিং জেলার এই ছোট্ট গ্রামটি প্রকৃতিপ্রেমীদের জন্য স্বর্গ। চারপাশে যতদূর চোখ যায় চা বাগান, পাহাড় এবং সবুজ বনভূমি পর্যটকদের মুগ্ধ করে।
০৬১০
রকগার্ডেন: রক গার্ডেনের প্রধান আকর্ষণ এর অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য। এখানে রয়েছে রংবেরঙের ফুল, হরেক রকম গাছ এবং পাথরের সমাহার।
০৭১০
মিরিক: দার্জিলিং জেলার এই মনোরম শহরে রয়েছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে মোড়া একটি হ্রদ। বরাবরই পর্যটকরা ভিড় করেন সেই সৌন্দর্য উপভোগ করতে।
০৮১০
সান্দাকফু: ট্রেকিংয়ের একটি জনপ্রিয় গন্তব্য সান্দাকফু। এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা, এভারেস্ট ও অন্যান্য পর্বতশৃঙ্গের মনোমুগ্ধকর দৃশ্য মন কাড়বেই।
০৯১০
টি গার্ডেন: পাহাড়ের ঢালে দার্জিলিংয়ের চা বাগানগুলো যেন সবুজের এক সমুদ্র। চা গাছের সারি ও পাহাড়ি পরিবেশ তাদের পর্যটকদের প্রিয় গন্তব্যগুলোর তালিকায় পাকাপাকি জায়গা করে দিয়েছে।
১০১০
ঘুম মনাস্ট্রি: এই মনাস্ট্রি অর্থাৎ বৌদ্ধ গুম্ফার স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত মনোমুগ্ধকর। বিভিন্ন ধরনের বৌদ্ধ চিত্রকলা এবং স্থানীয় সংস্কৃতির নিদর্শন চোখ টানবে। এখানে একটি বিশাল বুদ্ধের মূর্তি রয়েছে, যা দর্শনার্থীদের আকর্ষণ করে।