প্রতীকী ছবি
ক্লাস এইটে জয়বাবা ফেলুনাথ এবং ক্যাপ্টেন স্পার্কে বুঁদ। আকর্ষণ শুরু নিষিদ্ধেও। দুর্গাপুজোর ছুটিতে সমবয়সী তুতো ভাইবোনেদের প্ল্যান, পড়তেই হবে শারদীয় আনন্দলোক। সেই মত, কাকিমার ঘর থেকে আনন্দলোক সরানো হল নির্বিঘ্নে। গোপন রাখার দায়িত্ব আমার। মাথায় দুর্বুদ্ধির চাষ। ছাদে বসে সুন্দর ক্যালেন্ডারের মলাট দিলাম। তবে চিলেকোঠা বিপদ সংকুল। আমাদের ওপরের দলটির নিরুপদ্রবে তরল-ধূম্রবায়ু সেবনের মুক্তাঞ্চল। সর্বক্ষণই দলের কারও নজরদারি। তাহলে উপায়? সবচেয়ে নিরাপদ স্থান ঠাকুর দালান, মা দুর্গার কোঁকড়ানো চুলে ঢাকা আঁচলের পিছনে চালচিত্রের খাঁজে। ডজন-কয়েক চোখের ফাঁক গলে লুকিয়ে পড়লাম জায়গা মত। সন্ধি পুজোর আগে একশো আট জবার মালা পরাতে গিয়ে বিপত্তি ঘটালেন ঠাকুরমশাই, ‘‘এইডা কী?’’ ঠাকুরমশাইয়ের হাতে ক্যালেন্ডারে মোড়া অপঠিত শারদীয় আনন্দলোক। তার পরের ধোলাই পর্ব জন্ম জন্মান্তরেও ভোলার নয়!
এই প্রতিবেদনটি 'আনন্দ উৎসব' ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy