এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
ওহ্ লাভলি! তিনি নেতা, অভিনেতা, তিনি মদন মিত্র। রাজনীতি থেকে অভিনয় সব ময়দানেরই তারকা। তিনি চাঁদের মতো, বলয় যার নিয়ত সঙ্গী। কিছু দিন আগেই প্রকাশিত হয়েছে তাঁর অভিনীত সিনেমা ‘ওহ্ লাভলি’।
০২১০
বন্দুক হাতে মদন মিত্রের পোস্টারে ছেয়ে গিয়েছিল সারা শহর। প্রথমে গান, তার পর ছবি। দুটিই একের পর এক বোমা ফাটিয়েছে বিনোদনের জগতে। এ বার সেই মদন মিত্রের প্রবেশ দুর্গাপুজোর আঙিনায়। কী বুঝলেন না তো? পড়তে থাকুন।
০৩১০
এ বারে মদন মিত্রর আদলে তৈরি হচ্ছে লিলুয়ার এক সর্বজনীন পুজোর মূর্তি। তবে মাতৃ মূর্তি নয়। চমক অন্য জায়গায়।
০৪১০
লিলুয়া সোশ্যাল ইনস্টিটিউট অফ ইয়ুথ ক্লাবের পুজোর এ বছরে মূল আকর্ষণ হলেন স্বয়ং মদন মিত্র। লিলুয়ার ভক্ত নগরের কাছেই এই পূজা মণ্ডপ। সেখানেই দেখতে পাওয়া যাবে মাতৃ আরাধনায় নিমগ্ন মদন মিত্রকে।
০৫১০
আসলে এঁদের থিম এ বছরে ওহ্ লাভলি। সেই মতোই পুরনো জমিদার বাড়ির আদলে তৈরি হচ্ছে মণ্ডপ থেকে মাতৃ প্রতিমা, সব কিছুই। আর এখানেই মাতৃ আরাধনায় ব্যস্ত মদন মিত্রের মূর্তি থাকবে মায়ের সামনে।
০৬১০
জমিদারি বেশে দেখা যাবে মদন মিত্রকে। মদন মিত্র যেন আসল জমিদার। সেই ভাবেই তৈরি করা হচ্ছে মূর্তি। এই পুজোকে রূপদানের দায়িত্ব নিয়েছেন শিল্পী মিন্টু পাল এবং দ্বীপান্বিতা বাগচী।
০৭১০
মণ্ডপ সজায় থাকছে পুরনো আমলের ঝাড়বাতি থেকে শুরু করে আরও অনেক কিছুই। আবহে থাকছে ‘কাহারবা নয়, দাদরা বাজাও / উল্টো পাল্টা মারছ চাঁটি।
০৮১০
তবে চমক কিন্তু এখানেই শেষ নয়। এই পুজোর উদ্বোধনে উপস্থিত থাকবেন স্বয়ং মদন মিত্র। পরনে থাকছে জমিদার বেশ। থাকছে সিংহাসন।
০৯১০
আগামী ১৬ অক্টোবর দ্বিতীয়ার দিনে জমিদার বেশে ঘোড়ার পিঠে চড়ে পুজো উদ্বোধন করতে আসবেন স্বয়ং মদন মিত্র। অষ্টমীতে সস্ত্রীক অঞ্জলি দেবেন এখানেই। অবশ্য খুটি পুজোর দিনেও তিনি উপস্থিত ছিলেন এখানে।
১০১০
মণ্ডপ নির্মাণের কাজ প্রায় শেষ দিকে। শেষের পথে মূর্তি তৈরির কাজও। শেই কাজ খতিয়ে দেখতে আজ নিজে মিন্টু পালের স্টুডিয়োতে যাচ্ছেন তিনি। সেখানেই আজ তাঁকে সামনে বসিয়ে মূর্তি নির্মাণের শেষ দফার ইতি টানবেন মিন্টু পাল। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।