এ বারে তাদের ভাবনাটি বড়ই প্রাসঙ্গিক। ছোট্ট কথায় তা এই সময়ের মানুষের অদ্ভুতুড়ে জীবন। সারা বছর বিভিন্ন চাপ, তা তে নাজেহাল প্রায় সবাই। কিন্তু পুজোর চার দিন এ সবের বালাই নেই। আনন্দের চোটে সব বাতাসে মিলিয়ে যায়। এটাই হল এ বছরে তাদের পুজোর ভাবনা।
১৯৭৮ সালে প্রথম পুজো শুরু করে কালিন্দী শারদোৎসব কমিটি। এই বছর তাঁরা থিমের নাম ‘মুখোশের মুকুট’। দেবীর আগমনের সঙ্গে সঙ্গে আমরা সব চিন্তা ভুলে উদযাপনে মেতে ওঠে। বলা ভাল সারা বছর একটা মুখোশের আড়ালে সবাই থাকে। পুজোর চার দিনে সেই আড়াল ছেড়ে বাঁধন ছাড়া আনন্দে মেতে ওঠে। থিমের সাহায্যে এমনটাই দেখানো হবে। মণ্ডপ তৈরি করা হচ্ছে কুলো, চুপড়ি, বেত দিয়ে। ঠাকুরের মুকুটের মতো দেখতে হবে মণ্ডপ। ঝাড়বাতি তৈরি করা হচ্ছে বেত দিয়ে। ১৮-১৯ ফুটের চালচ্চিত্র করা হয়েছে। প়্রতিমায় থাকছে সাবেকিয়ানা। চতুর্থীর দিন সাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হবে। এখানকার মণ্ডপ করার জন্য কোনও থিম শিল্পী আনা হয় না। পাড়া ও ক্লাবের ছেলেরা সবটা তৈরি করেন। দেবী প্রতিমার বিসর্জন করা হবে দশমীর দিন। মেয়ের বিয়ের পর বিদায় দেওয়া যেমন ভাবে দেওয়া হয়, সেই ভাবেই বিসর্জনের শোভাযাত্রা করা হবে।
থিম শিল্পী : ক্লাবের সদস্যরা
প্রতিমা শিল্পী : প্রদীপ রুদ্র পাল
যাবেন কী করে : বেলগাছিয়া মেট্রোতে নেমে লেকটাউন-ভিআইপি রোডের অটো করে তেঁতুল তলার খানিকটা পরে কালিন্দী।
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy