হাওড়ার নামকরা পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম ব্যাঁটরা নবীন সঙ্ঘ। ১৯৬১ সালে শুরু। দেখতে দেখতে এই পুজোর বয়স হল ৬২ বছর। অন্যান্য পুজোর মতোই প্রাচীন রীতিনীতি মেনে সূচনা হলেও সময়ের সঙ্গে বদল এসেছে তাদের মাতৃ আরাধনার ধারায়। একবিংশ শতকের গোড়ার দিকেই থিম পুজো শুরু করেন উদ্যোক্তারা। এর আগে চা বাগান এবং কাশ্মীরের আপেল বাগানের মতো থিমের উপস্থাপনা করে চমকে দিয়েছেন মানুষকে। এ বছর নতুন কী নিয়ে আসছেন তাঁরা?
এ বছর এই পুজো আপনাকে নিয়ে যাচ্ছে সিকিম। মণ্ডপসজ্জায় থাকছে সেখানকার বিখ্যাত রুমটেক মনাস্ট্রি, নানা ছোট গ্রাম এবং হোম স্টে-র আদল। থাকবে পাহাড়ি গাছ, বৌদ্ধ ধর্মস্থান, এবং বৌদ্ধ ধর্মের নানা নিদর্শন। যেন পর্যটনের নতুন ঠিকানা! বেড়ানোর আনন্দও হল, পাহাড়ের পুজোও দেখা হল— এ বছর দর্শনার্থীদের এমনই অভিজ্ঞতা দিতে চায় হাওড়ার এই ক্লাব।
ক্লাবের সদস্য উৎসব হাজরার কথায়, “আমরা নতুন কিছু করার চেষ্টা করছি। কোভিডের পরে অনেকে চাইলেও বেড়াতে যেতে পারেন না। তাঁদের জন্যই এই ভাবনা। যে কোনও পুরস্কারের থেকে মানুষের রায় বড়। তাঁদের ভাল লাগলেই আমরা খুশি।“
কী ভাবে যাবেন- হাওড়া কদমতলা পাওয়ার হাউস বাসস্টপে নেমে সামনেই তারাসুন্দরী বিদ্যালয়। স্কুলের পাশের গলিতে ঢুকে এক মিনিট হাঁটলেই পৌঁছে যাবেন পুজো মণ্ডপে।
থিম- পাহাড়ে পুজো
থিম শিল্পী- উদয় মণ্ডল
প্রতিমা শিল্পী- সৈকত বসু
এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy