‘কঙ্কাবতী’ উপন্যাসের শুরুর দিকে ত্রৈলোক্যনাথের বর্ণনা, ”সন্ধ্যা হইলে ঘরে বসিয়া লোকে নানারূপ ভূতের গল্প করে, সেই গল্প শুনিয়ে বালক-বালিকার শরীর শিহরিয়া ওঠে।” খোদ বঙ্কিমচন্দ্রও নাকি মেদিনীপুরের কাঁথিতে দেখা পেয়েছিলেন এক প্রেতিনীর, যাকে নিয়ে লিখতে শুরু করেছিলেন ‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’। আমজনতা থেকে খ্যাতিমান, বাঙালি জীবনে ভূতের আনাগোনা সেই সময়ে এক অন্য মাত্রা পেয়েছিল।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy