দাদা আরও একটু টক আর ঝাল! এই না, আমি বেশি ঝাল খাই না। আরে, কাঁচা লঙ্কা খেলে অসুবিধা কী! দাদা, বড় ফুচকা দেবেন বেশি করে আলু দিয়ে। বলছি, ধনে পাতা নেই?
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ ১৮:৩৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১৩
ঠাকুর দেখতে গিয়ে ফুচকা না খেলে পুজোটা যেন জমে না! তাই পুজোতে শহর জুড়ে জিভে জল আনা নানা ফুচকা স্টলের হদিস দিচ্ছেন অভিজিৎ বিশ্বাস।
০২১৩
আলিপুরে বিখ্যাত পরভেশ পানিপুরি। বাঙালির ফুচকা। বাটাটা ফুচকা, ধোকলা ফুচকা, ঘুগনি ফুচকা, চকোলেট ফুচকা, দই ফুচকা থেকে শুরু করে ১৭ রকমের ফুচকা পাওয়া যায় এই স্টলে। দাম ৬০ টাকার মধ্যেই।
০৩১৩
ঢাকুরিয়ার রাজেন্দ্র ফুচকা। দক্ষিণাপণের ঠিক বাইরেই চিরাচরিত ফুচকার সম্ভার যেতে তৈরি রাজেন্দ্র ফুচকা। এই স্টলে আলুর দম আর দই ফুচকার জন্যই ভিড় যাক বেশি।
০৪১৩
গোলপার্কের পাশে বিকেল ৫টা থেকেই হাজির থাকেন অজয়। টক জল আর দই ফুচকার জন্যই বিখ্যাত তাঁর স্টল। দাম ৫০ টাকার মধ্যেই।
০৫১৩
সল্টলেকের সেন মহাশয়ের নাম জানেন সকলেই। তার সামনেই মোহন ফুচকা স্টল। এখানে পকোড়া ফুচকার বেশ সুনাম। দাম ১০ টাকা।
০৬১৩
ভবানীপুরের ৪৬ চক্রবেড়িয়া রোড। রাস্তার পাশেই আছে স্ন্যাক্স সেন্টার। এখানে বিখ্যাত হল দই ফুচকা। পুর ভরা ৪ টি দই ফুচকার দাম ৬০ টাকা। সঙ্গে সন্তুষ্টি ফ্রি!
০৭১৩
ই এম বাইপাসের কাছে সিমলা রেস্তরাঁর পাশেই জয়রাম দাস ফুচকাওয়ালা। এখানে তিন ধরনের পুর আর চার ধরনের জল পাওয়া যায়। পুর গুলি হল-স্পাইসি, নর্মাল আর বুলেট। বুলেটে পুর হিসাবে থাকে কুচোনো কাঁচা লঙ্কা। হৃদয়ে জোর থাকলে এই পুজোয় চেখে দেখতেই পারেন বুলেট।
০৮১৩
কালিকাপুরে, প্রিন্স আনোয়ার শাহ কানেক্টরে সুপরিচিত মা কালী ফুচকা। এখানে নাম করেছে আলুর দম ফুচকা, দই ফুচকা আর চুরমুর। দাম ২০ টাকা থেকে শুরু।
০৯১৩
কুমোরটুলি পার্কের কাছে বিখ্যাত দাদুর ফুচকা। মিষ্টি বড়া আর ঝাল বড়া ফুচকার জন্য দাদুর বিশাল নাম ডাক।
১০১৩
শিয়ালদহের কাছে প্রণব ফুচকার পসার নিয়ে বসেন বিকেল হলেই। এখানে বেশি বিক্রি হয় দই ফুচকা।
১১১৩
বড়বাজারে বিখ্যাত সুজি ফুচকা।
১২১৩
ট্রেন্ড মেনে বাজারে হাজির গন্ধরাজ ফুচকা।
১৩১৩
রবীন্দ্র সরণির রাজা পাপু ফুচকা ওয়ালার ঝুলিতে ঠাসা হরেক মজা।