Best places to have phuchka in kolkata during puja dgtl
Best Phuchka Stalls
পুজোর আগে জেনে নিন জিভে জল আনা কলকাতার সেরা ফুচকার দোকানের ঠিকানা
রাস্তার ধারের ফুচকার দোকান চুম্বকের মতোই টানে! তার পর গন্ধরাজ লেবুর গন্ধ, তেঁতুল জল, ঝাল-মশলা--- সব মিলিয়ে সে এক স্বর্গীয় স্বাদ যেন!
আনন্দ উৎসব ডেস্ক
শেষ আপডেট: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৮:৪৮
Share:Save:
এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১১
চার দিনের হুল্লোড়। আর ছকভাঙা আনন্দ। সারা বছর কাটে নিয়মের মধ্যে।
০২১১
পুজোর দিনগুলোয় তাই সাধ মিটিয়ে খাওয়া-দাওয়া তো করতেই হবে! আর ঠাকুর দেখতে বেরোলে? অবশ্যই চাই ফুচকা!
০৩১১
দেখলেই মন আনচান! রাস্তার ধারের ফুচকার দোকান চুম্বকের মতোই টানে! তার পর গন্ধরাজ লেবুর গন্ধ, তেঁতুল জল, ঝাল-মশলা--- সব মিলিয়ে সে এক স্বর্গীয় স্বাদ যেন!
০৪১১
কিন্তু জানেন কি কোনগুলো এ শহরে ফুচকার সেরা ঠিকানা? সেই খোঁজই দিচ্ছে আনন্দবাজার অনলাইন।
০৫১১
বিবেকানন্দ পার্কে দিলীপদার দোকান: কলকাতার অন্যতম সেরা ফুচকা পাওয়া যায় এখানে। যা খেতে ভিড় জমান তারকারাও। বলিউড নামীদামি বলিউড তারকাদেরও পা পড়ে! কলেজ ফেরত ছাত্রছাত্রী থেকে ফুচকাপ্রেমী মধ্যবয়স্ক, আসেন সকলেই।
০৬১১
রাম গুপ্তার ফুচকা স্টল, ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল: ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের পাশে এই দোকানের কথা আলাদা করে না বললেও চলে! ফুচকাপ্রেমীদের কাছে রাম গুপ্তার দোকান এক আলাদা নস্টালজিয়া। এখানকার হরেক রকমের ফুচকা আপনার মন কেড়ে নেবে।
০৭১১
ঢাকুরিয়ায় রাজেন্দ্রের ফুচকা: প্রায় গোটা দক্ষিণ কলকাতার মানুষের কাছেই দক্ষিণাপণ লাগোয়া এই দোকান তুমুল জনপ্রিয়। দই ফুচকা ও তেঁতুল জলের ফুচকার পাশাপাশি আলাদা কদর টক-মিষ্টি ফুচকার।
০৮১১
পার্ক স্ট্রিটের ম্যাক্স মুলার ভবন সংলগ্ন ফুচকা: ইদানীং হরেক রকম ফুচকা খাওয়ার চল। তবে মিন্ট এবং পুদিনার জল দিয়ে ঝাল-ঝাল ফুচকা খেতে গেলে যেতে হবে পার্ক স্ট্রিটের ম্যাক্স মুলার ভবন সংলগ্ন ফুচকার দোকানে।
০৯১১
বড়বাজার থানা সংলগ্ন দোকান: এখানকার ফুচকার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হল এখানের টক জলে হিং মেশানো হয়। যার ফলে স্বাদটাও আলাদা হয়, যা বেশ পছন্দ করেন গ্রাহকেরা।
১০১১
বরদান মার্কেটে কৃষ্ণকান্ত শর্মার ফুচকা: বেশির ভাগ ফুচকার দোকানে মশলা কেনা হয় বাইরে থেকে। এই দোকানের বৈশিষ্ট্য হল ফুচকায় ব্যবহার করা মশলা বাড়িতেই বানানো হয়। ফুচকাপ্রেমীদের কাছে বেশ জনপ্রিয় এই দোকান।
১১১১
কি, জিভে জল এল তো? এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।