এই খবরটি সেভ করে রাখার জন্য পাশের আইকনটি ক্লিক করুন।
০১১০
কষিয়ে রাঁধা মুরগির চাঁপ আর রুমালি রুটি, এই না হলে পুজো! গতে বাঁধা খাবারে নয়। পুজোয় চালিয়ে খেলুন খাবারেও।
০২১০
মুরগির চাঁপ মানেই মোগলাই-খানা প্রেমীদের চোখে ভেসে ওঠে লালচে রঙের ধোঁয়া-ওঠা এক বাটি স্বর্গ যেন! তা সে দুর্গাপুজো হোক, কী পুজোর আগে পরে যে কোনও দিন।
০৩১০
কলকাতার সেরা কিছু জায়গায় পাওয়া যায় বিশেষ ভাবে রাঁধা এই মুরগির চাঁপ। কলকাতার বাঙালিদের পছন্দের মোগলাই পদ।
০৪১০
রয়্যাল ইন্ডিয়ান হোটেল, চিৎপুর: ১০০ বছরেরও বেশি পুরনো এই হোটেলের বিরিয়নি ও মুরগির চাপ বিখ্যাত কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ সব জায়গাতেই। কলকাতায় এমন কোনও পাকা খাদ্যরসিক নেই যিনি রয়্যাল ইন্ডিয়ানের এই দুটি পদ চেখে দেখেননি।
০৫১০
করিম’স, হাতিবাগান: ভাল খাবারের সন্ধানে বেরোলে কত জনে তো কত কথাই বলবে, তবে হাতিবাগান চত্বরের করিম’স-এর মুরগির চাঁপের সঙ্গে টক্কর দেবে এমন খুব কম দোকানই আছে। তার সঙ্গে যদি চান, মনপসন্দ যে কোনও মোগলাই পদ এখানে অবশ্যই চেখে দেখতে পারেন।
০৬১০
নিজাম’স রেস্টুরেন্ট, নিউ মার্কেট: নিউ মার্কেট এলাকায় অন্যতম পুরনো ও নাম করা মোগলাইয়ের রেস্তোরাঁ এই নিজাম’স। আলু ও ডিম দিয়ে কলকাতা ধাঁচের বিশেষ ধরনের বিরিয়ানি, মটন রেজালা এমন কী মটন পসিন্দা সব কিছুই আপনি মুরগি চাঁপের পাশাপাশি এক সঙ্গে খেয়ে দেখুন।
০৭১০
জাম জাম, পার্ক সার্কাস: পার্ক সার্কাসের ব্যস্ত এলাকায় এই রেস্তোরাঁ বহু বছর ধরে পরিচিত এর বিশেষ মুরগির চাপ ও অন্যান্য মোগলাই খাদ্য তালিকার জন্য। সপ্তাহান্তে অনেকেই চলে আসেন এই বিখ্যাত দোকানের বিরিয়ানি ও চাপ খেতে।
০৮১০
আমিনিয়া, নানা শাখা: শহর কলকাতার বুকে আমিনিয়া রেস্তোরাঁর বহু শাখা ছড়িয়ে রয়েছে নানা প্রান্তে। বাঙালি ধাঁচে মুঘল খানার আদর্শ জায়গা হল এই দোকান। তাই বাড়ির কাছে যে কোনও শাখায় চলে যেতে পারেন, মুরগির চাঁপের খোঁজে।
০৯১০
অওধ ১৫৯০, নানা শাখা: রয়্যাল ও নিজাম’স-এর পাশাপাশি বিগত কয়েক বছরে শহরের খাদ্যরসিকদের মধ্যে নাম কিনেছে অওধ ১৫৯০। এই রেস্তোরাঁর নানা শাখা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছ শহর এবং শহরতলির নানা প্রান্তে। সুগন্ধি মোগলাই খানা ও সুস্বাদু চাপের সন্ধানে নিঃসন্দেহে চলে যেতে পারেন এখানে।
১০১০
নিউ আলিয়া হোটেল, চাঁদনী চক: চাঁদনী চকের ব্যস্তসমস্ত অফিসপাড়ায় নিত্য অফিসযাত্রীদের মধ্যে বিশেষ ভাবে পরিচিত এই দোকান। মাঝেমধ্যেই ঢুঁ মারতে পারেন ভাল মুরগির চাপের খোঁজে, তাহলেই হবে কেল্লাফতে। এই প্রতিবেদনটি ‘আনন্দ উৎসব’ ফিচারের একটি অংশ।