জিই-২২২ বিমানের ধ্বংসাবশেষ ঘিরে উদ্ধারকর্মীরা। ছবি: রয়টার্স
দিন ছ’য়েকের ব্যবধান। দুর্ঘটনার কবলে আরও এক যাত্রিবাহী বিমান।
জরুরি অবতরণের সময় গুঁড়িয়ে গেল ট্রান্সএশিয়া এয়ারওয়েজ-এর জিই-২২২। মৃত্যু হয়েছে ৫১ জনের। গুরুতর জখম আরও সাত।
মঙ্গলবার ভোরেই শক্তিশালী টাইফুন ‘মাতমো’ আছড়ে পড়েছিল তাইওয়ানের বুকে। ৪৮ ঘণ্টা ভারী বৃষ্টিপাত এবং ঝোড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস জারি করেছিল স্থানীয় আবহাওয়া দফতর। বুধবার বিকেল চারটে নাগাদ রাজধানী তাইপেইয়ের কাওশিউং বিমানবন্দর থেকে পেংঘু দ্বীপের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা ছিল জিই-২২২-এর। খারাপ আবহাওয়ার জন্য নির্দিষ্ট সময়ের ঘণ্টা তিনেক পর সন্ধে সাতটা নাগাদ ওড়ে সেটি। চার জন বিমানকর্মী-সহ মোট ৫৮ জন যাত্রী ছিলেন তাতে। ওড়ার কিছু ক্ষণের মধ্যেই বিমানটির সঙ্গে এয়ার ট্রাফিক কন্ট্রোলের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে পেংঘুর কাছে মাগং শহরে উদ্ধার হয় তার ধ্বংসাবশেষ। তাইওয়ানের বিমান কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, খারাপ আবহাওয়ার জন্য জরুরি অবতরণের চেষ্টা করেছিলেন চালক। তখনই ঘটে যায় বিপত্তি।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানাচ্ছেন, দুর্ঘটনার আগে মাগং-এর আকাশে বেশ কয়েক বার পাক খেতে দেখা গিয়েছিল বিমানটিকে। প্রথম বার অবরতরণের চেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় মুখ ঘুরিয়ে ফের উড়ে যায় সেটি। ঝোড়ো হাওয়ার মধ্যে দ্বিতীয় বার অবতরণের চেষ্টা করতে গিয়ে বিমানটির সামনের দিকটা মাটিতে ঘষে যায়। সঙ্গে সঙ্গেই প্রবল বিস্ফোরণে টুকরো টুকরো হয়ে যায় গোটা বিমানটিই। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল ঘিরে ফেলে দমকলবাহিনী। উদ্ধার হয় ৫১টি দেহ। আহতদের নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
মুখ ঢেকেছে ম্যানিকুইন। হলই বা পুতুল। তা বলে কি আব্রু মানতে নেই!
ইরাকের মসুল শহরে এমনই ফতোয়া জারি করেছে আইএসআইএস। জেহাদিদের আক্রোশ
থেকে বাঁচতে তাই জামাকাপড়ের দোকানে সুসজ্জিত ম্যানিকুইনদের মুখ ঢেকে দেওয়া হয়েছে
কালো কাপড়ে। আইএসআইএস-এর যুক্তি, কোনও শিল্প বা মূর্তি তৈরির জন্য মানব শরীরের
প্রতিকৃতি ব্যবহার করা ইসলাম ধর্মে নিষিদ্ধ। অগত্যা পুতুলদের মুখ ঢাকো হিজাবে। ছবি: এ এফ পি।