ফাইল চিত্র
বেশ অনেকটাই সেরে উঠেছিল চিন। করোনা-সংক্রমণে ফের আতঙ্ক দেখা দিয়েছে বেজিংয়ে। মোট ৭৯ জন আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে শুধু আজই সংক্রমিত হয়েছেন ৩৬ জন। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় ফের রাজধানী জুড়ে জারি করা হয়েছে লকডাউন। সেই সঙ্গে গণ-পরীক্ষা।
বেজিংয়ের এই নয়া সংক্রমণে জড়িয়েছে শহরের দক্ষিণ-পশ্চিমে শিনফাদি বাজারের নাম। এই বাজার থেকেই গোটা শহরে ফল-আনাজ সরবরাহ হয়। মাংস, সি-ফুডও বিক্রি হয় এই বাজারে। এখান থেকেই নতুন করে ছড়ায় করোনা। শনিবার থেকে বাজারটিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
নোভেল করোনাভাইরাসের উৎসই চিন। মাসের পর মাস লকডাউন, কোয়রান্টিন, বাসিন্দাদের ‘গৃহবন্দি’ করা— এ সব অভিজ্ঞতার প্রথম সাক্ষী চিন। নতুন করে সংক্রমণ ছড়াতেই তাই শিঁউরে উঠেছে তারা। বেজিং অবশ্য গত বার সে ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি। কিন্তু দ্বিতীয় ঢেউয়ে কী হবে, তা নিয়ে চিন্তায় তারা। বেজিং পুরসভার মুখপাত্র শু হেজিয়ান এ দিন সাংবাদিক বৈঠকে বলেন, ‘‘মারাত্মক পরিস্থিতি।’’ তবে আকারে-ইঙ্গিতে চিন বুঝিয়ে দিয়েছে, তাদের দেশে যে অবস্থাই হোক না কেন, পশ্চিমের দেশগুলোর থেকে ভাল। বিশেষ করে আমেরিকার থেকে।