প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।—ফাইল চিত্র।
আগামী মাসে দু’দিনের ভুটান সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। গত ইনিংসে প্রতিবেশী কূটনীতিতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছে মোদীকে। দক্ষিণ এশিয়ায় চিনের ক্রমবর্ধমান আধিপত্য, পাকিস্তানের সীমান্তপার সন্ত্রাস ও ডোকলাম সঙ্কট, সব মিলিয়ে জেরবার হয়েছে ভারতের বিদেশনীতি।
৫৩টি দেশের সঙ্গে ভুটানের কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকলেও এখনও চিনের সঙ্গে সরকারি ভাবে কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই থিম্পুর। কিন্তু চিনা মন্ত্রীর সফরে আলোচনা হয়েছে ভুটানে চিনা দূতাবাস খোলা নিয়ে। ভুটানের অর্থনীতি এখন অনেকটাই ভারতের উপর নির্ভরশীল হলেও দ্রুত সেই জায়গা দখল করতে তৎপর চিন। ভারতের গোয়েন্দা কর্তাদের একাংশের আশঙ্কা, ভুটান কিন্তু চিনের হাতেও তামাক খেতে উৎসুক।
চলতি সফরে ভুটানে ভারতের তৈরি করা উপগ্রহ নজরদারি ও ‘ডেটা রিসেপশন’ কেন্দ্রের উদ্বোধন করবেন মোদী। যেটির দায়িত্বে ছিল ইসরো। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা থেকে ১২৫ কিলোমিটার দূরে তিব্বতের স্বশাসিত অঞ্চলে বেজিং ইতিমধ্যেই এই ধরনের একটি কেন্দ্র চালু করেছে।
সেখানে মহাকাশ পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রও গড়েছে তারা। এটিকে তার পাল্টা বলেই মনে করা হচ্ছে।