তাদের যে এত জনপ্রিয়তা তা তারা জানেও না, আর তোয়াক্কাও করে না। নিজের মতো খেলা করে, প্রতিক্রিয়া দেয়। আর সেটাই ইন্টারনেটে হিট।
কোল এবং মারমালেড: বিশ্বের অন্যতম মিষ্টি বিড়াল বলা হয় কোলকে। কোলের সঙ্গে মারমালেডের খুনসুটি সব সময়ই হিট ইউটিউবে।
মারু: স্কটিশ ফোল্ড বিড়াল ইউটিউবের মাস্টার। তার একটা ভিডিয়োতেই অন্তত ২৫ কোটি হিট হয়। জাপানের একটি পরিবারের সঙ্গে থাকে মারু।
বানয়ে: ওএমজি! সারাক্ষণ যেন এটাই বলে চলে বানয়ে। মুখের ভাবভঙ্গি সেরকমই বলছে। ইউটিউব তাই এর নামই দিয়ে ফেলেছে ‘ওএমজি ক্যাট’।
কলোনেল মিয়াও: দু’লক্ষের বেশি ইনস্টাগ্রাম ফলোয়ার আছে। আর সবচেয়ে বেশি দৈর্ঘ্যের লোমের জন্য গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডও করে ফেলেছে।
নালা: লস অ্যাঞ্জেলসে থাকে এই বিড়ালটি। ১০ লক্ষ ৬৮ হাজার ফলোয়ার তার। বিস্মিত হলে নালার মুখের ভঙ্গি এমনই বদলে যায় যে, ঠিক যেন কোনও মানুষ।
ভেনাস: ছবিটায় একেবারেই ফটোশপের কারসাজি নেই। ভেনাসের মুখের রং সত্যিই দু’রকম। আর এই জন্যই সে ইন্টারনেটে হিট।
লাজারাস: আমেরিকার টেনিসির রাস্তায় ছোট লাজারাস ঘুরে বেড়াচ্ছিল। তাকে উদ্ধার করে বাড়ি নিয়ে আসেন এক দম্পতি। লাজারাসের ঠোঁট নেই। তাই দাঁত বেরিয়ে থাকে সবসময়। এই অদ্ভুত বৈশিষ্ট্যের জন্যই তার কয়েকলক্ষ ফলোয়ার।
হানি বি: দু’চোখই নেই এই বিড়ালের। ছোট থেকেই এরকম। তা বলে তার খেলাধুলোয় বাধা পড়ে না। মালিকের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া থেকে শুরু করে, নিজের মতো খেলা সবেতেই স্বাচ্ছন্দ সে।
লিল বাব: লিটল থেকে লিল অর্থাৎ ছোট। লিল বাব আসলে বেঁটে বিড়াল। সবসময়ই তার জিভ বার করে থাকে। ভীষণ মিষ্টি এই বিড়ালের ছবি ইউটিউবে পড়া মাত্রই ভাইরাল।