বক্তৃতা দিতে যাচ্ছেন এস্থার দুফলো। রবিবার। ছবি: শ্রাবণী বসু
এক বাঙালির নোবেলজয়ের মঞ্চে ফিরে এল অন্য এক নোবেলজয়ী বাঙালির নাম। এ বছর অর্থনীতির অন্যতম নোবেলজয়ী এস্থার দুফলো উল্লেখ করলেন মুহাম্মদ ইউনূসের কথা।
২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছিলেন ইউনূস। ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে তাঁর কাজের জন্য। কিন্তু, তাঁর নোবেলজয়ের পরে পরেই প্রশ্নের মুখে পড়ল ক্ষুদ্র ঋণ। দেখা গেল, তাতে দারিদ্র কমছে না তেমন। কেন, সেই খোঁজের সঙ্গে জড়িয়ে আছে এস্থারদের কাজ। তাঁরা দেখেছিলেন, সবার জন্য এক রকম ঋণ হওয়াতেই সমস্যা হচ্ছে। কী ভাবে সেই সমস্যার সমাধান খুঁজে পেলেন তাঁরা, নোবেল ভাষণে এস্থার সেই কথা জানালেন।
অভিজিৎ বিনায়ক যেখানে তাঁর ভাষণ শেষ করলেন, তাঁর সহ-নোবেলজয়ী, সহকর্মী এবং স্ত্রী এস্থার দুফলো ঠিক সেখানেই ধরলেন। জানালেন, তাঁর কাছে অর্থনীতির মূল কথা হল মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনতে পারা। আঠাশ বছর অর্থনীতি চর্চা করছেন তিনি। নোবেল মঞ্চে বললেন, সত্যিই তিনি চেঞ্জমেকার হয়ে উঠতে সফল হয়েছেন। তাঁদের কাজ মানুষের জীবনে পরিবর্তন আনছে।
মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন অভিজিৎ ও এস্থারের সহকর্মী, তৃতীয় নোবেলজয়ী মাইকেল ক্রেমারও।