ছবি রয়টার্স।
মায়ের অসুস্থতার খবর পেতেই স্কটল্যান্ডের বালমোরাল প্রাসাদে পৌঁছে যান চার ছেলে-মেয়ে— যুবরাজ চার্লস (৭৩), রাজকুমারী অ্যান (৭২), যুবরাজ অ্যান্ড্রিউ (৬২), যুবরাজ এডওয়ার্ড (৫৮)। চার্লসের বড় ছেলে যুবরাজ উইলিয়ামও পৌঁছে যান। সুদূর আমেরিকা থেকে ছুটে আসেন উইলিয়ামের ভাই হ্যারি এবং তাঁর স্ত্রী মেগান। তার পরই আসে রানির মৃত্যুর খবর। নিয়ম অনুযায়ী বড় ছেলে যুবরাজ চার্লসই হলেন ইংল্যান্ড-সহ ১৫টি কমনওয়েলথ দেশের রাজা। ‘কুইন কনসর্ট’ হলেন তাঁর স্ত্রী ক্যামিলা।
৭৩ বছর বয়সি চার্লস ১৯৫২ সালে ইংল্যান্ডের যুবরাজ হন। তাঁর উপাধি ‘প্রিন্স অব ওয়ালেশ’ এখন যাবে তাঁর বড় ছেলে উইলিয়ামের মাথায়। মায়ের মৃত্যুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই চার্লসকে অনুষ্ঠানিক ভাবে রাজা ঘোষণা করা হবে। লন্ডনের সেন্ট জেমস প্রাসাদে একটি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তাঁকে রাজা ঘোষণা করা হবে। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন প্রিভি কাউন্সিলের সদস্যরা, সরকারি আধিকারিকরা, কমনওয়েলথের হাই কমিশনাররা এবং লন্ডনের মেয়র।
রানির দ্বিতীয় এলিজাবেথের মৃত্যুর পর বাকিংহ্যাম প্যালেস থেকে একটি বিবৃতি জারি করে শোকপ্রকাশ করা হয়। সেই বিবৃতিও জারি করা রাজার তরফ থেকে।