Bullets

অস্ত্রাগার থেকে গায়েব ৬৫৩টি গুলি, খোঁজ না পেয়ে গোটা শহরে লকডাউন ঘোষণা কিমের!

রেডিয়ো ফ্রি এশিয়া-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুলি খোঁজার জন্য আবার কারখানার কর্মী, চাষি, স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগানো হয়েছে। গোটা শহর অবরুদ্ধ করে গুলি তল্লাশি চালানো হয়।

Advertisement

সংবাদ সংস্থা

সোল শেষ আপডেট: ৩১ মার্চ ২০২৩ ১৬:৪৮
Share:

হারিয়ে যাওয়া গুলি খুঁজতে কড়া পদক্ষেপ করলেন কিম জং উন। ফাইল চিত্র।

সেনা অস্ত্রাগার থেকে বন্দুকের গুলি গায়েব হয়ে যাওয়ায় গোটা শহরে লকডাউন ঘোষণা করলেন উত্তর কোরিয়ার প্রশাসক কিম জং উন। প্রশ্ন উঠতেই পারে, গুলি গায়েব হওয়ার সঙ্গে লকডাউনের কী সম্পর্ক রয়েছে? এ তো আর কোভিডের মতো অতিমারি পরিস্থিতি নয় যে, সংক্রমণ এড়াতে লকডাউন জারি করা হয়েছে। তা হলে?

Advertisement

গুলি গায়েব হওয়া আর লকডাউনের মধ্যে অবশ্যই একটা সম্পর্ক রয়েছে। আর সেই অদ্ভুত সম্পর্কের নেপথ্যে রয়েছেন খোদ কিম। রেডিয়ো ফ্রি এশিয়া-র প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত ৭ মার্চ সেনার মহড়া চলছিল হেসন শহরে। এই শহরেই রয়েছে সেনার অস্ত্রাগার। মহড়া শেষে সেনারা গুলির হিসাব মেলাতে গিয়ে চমকে ওঠেন। দেখা যায়, ৬৫৩টি গুলি অস্ত্রাগার থেকে গায়েব।

ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে না জানিয়েই সেনারা গুলি খোঁজে নেমে পড়েন। হেসন শহরে তন্ন তন্ন করে খোঁজার পরেও যখন সেই গুলির হদিস মেলেনি, হাল ছেড়ে দেন সেনারা। এর পর বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান। বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই গোটা শহরে লকডাউন ঘোষণা করেন কিম। শুধু তাই-ই নয়, যেনতেন ভাবে গুলি খুঁজে বার করার নির্দেশ দেন।

Advertisement

রেডিয়ো ফ্রি এশিয়া-র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গুলি খোঁজার জন্য আবার কারখানার কর্মী, চাষি, স্বেচ্ছাসেবকদের কাজে লাগানো হয়েছে। গোটা শহর অবরুদ্ধ করে গুলি তল্লাশি চালানো হয়। ঠিক যেন খড়ের গাদায় সুচ খোঁজার মতো ঘটনা।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement