সাঁইথিয়ায়। ছবি: পাপাই বাগদি
তারাপীঠের পরে সাঁইথিয়ার নন্দীকেশ্বরী তলায় পুজো দিলেন শতাব্দী রায়। শুক্রবার পুজো দেওয়ার পরে প্রচার শুরু করেন। এ দিন সকালে সাঁইথিয়া তৃণমূল কার্যালয়ে উপস্থিত হন। সেখানে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে কিছু সময় বৈঠক করেন। এর পরে রওনা হন দেওয়াল লিখনের উদ্দেশে। সাঁইথিয়া পুরসভা সংলগ্ন এলাকায় নিজেই দেওয়াল লেখেন। সেখান থেকে যান নন্দীকেশ্বরী মায়ের স্থানে। পুজো দেওয়ার পরে প্রসাদ বিতরণ করেন মন্দিরে উপস্থিত থাকা অন্য ভক্তদের। সেখান থেকে সিউড়ি উদ্দেশ্যে রওনা দেন শতাব্দী রায়। তিনি বলেন এই বছর জিতলে তিনি হ্যাটট্রিক করবেন।
এ দিন সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে শতাব্দী বলেন, ‘‘কোনও বিরোধী দল যদি কোনও সেলিব্রিটিকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে দাঁড় করায় তা হলে আমার কোনও অসুবিধা হবে না বরং লড়াই জমে উঠবে।’’
দিল্লি দখলের লড়াই, লোকসভা নির্বাচন ২০১৯
সাঁইথিয়ার মসুরডা ব্লক তৃণমূলের কার্যালয় ঘুরে গেলেন বীরভূম লোকসভা আসনের তৃণমূল প্রার্থী শতাব্দী রায়। কর্মীদের সঙ্গে ভোট নিয়ে বৈঠকও করেন। বৈঠক থেকে বেরিয়ে গেলে বীরভূমের সাঁইথিয়া ব্লক সভাপতি সাবের আলি খান ও নবগ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান তুষারকান্তি মণ্ডলের নেতৃত্বে পার্টি অফিসে উপস্থিত থাকা প্রায় শ’দুয়েক তৃণমূল কর্মীদের হাতে নকুলদানা ও জল তুলে দেওয়া হয়। কেন নকুলদানা বিলি? সাঁইথিয়ার ব্লক সভাপতির কথায়, ‘‘জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল বলেছেন বলেই কর্মীদের মনোবল বাড়াতে ও ভোট প্রচারে উদ্যোগী করতে নকুলদানা খাওয়ানো হল।’’