তৃণমূলের দ্বন্দ্ব সমবায় ভোটে

দীর্ঘদিন পরে বামেদের হাত থেকে সিমলাপাল আদিবাসী সমবায় সমিতি ছিনিয়ে নিল তৃণমূল। রবিবার এই সমবায় সমিতির পরিচালন কমিটি গঠনের জন্য ভোটাভুটি হয়। মোট ৪৯টি আসনের মধ্যে ১৮টি আসনে ভোট হয়। যেখানে মাত্র একটি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল সিপিএম। বাকি আসনগুলিতে সিমলাপাল ব্লকের শাসক দলের জেলা পরিষদ সদস্য দিলীপ পন্ডা ও সিমলাপালের তৃণমূল নেতা দিব্যেন্দু সিংহ মহাপাত্রের দু’টি গোষ্ঠীই একে অপরের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছিল।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

সিমলাপাল শেষ আপডেট: ২০ মে ২০১৫ ০০:৫৯
Share:

দীর্ঘদিন পরে বামেদের হাত থেকে সিমলাপাল আদিবাসী সমবায় সমিতি ছিনিয়ে নিল তৃণমূল। রবিবার এই সমবায় সমিতির পরিচালন কমিটি গঠনের জন্য ভোটাভুটি হয়। মোট ৪৯টি আসনের মধ্যে ১৮টি আসনে ভোট হয়। যেখানে মাত্র একটি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল সিপিএম। বাকি আসনগুলিতে সিমলাপাল ব্লকের শাসক দলের জেলা পরিষদ সদস্য দিলীপ পন্ডা ও সিমলাপালের তৃণমূল নেতা দিব্যেন্দু সিংহ মহাপাত্রের দু’টি গোষ্ঠীই একে অপরের বিরুদ্ধে প্রার্থী দিয়েছিল। তবে দিলীপবাবুর গোষ্ঠীর প্রার্থীরা সকলেই হেরে যান। পরাজিত হন সিপিএম সমর্থিত প্রার্থীও। দিব্যেন্দুবাবুর অনুগামী যুব তৃণমূল নেতা শীতল দে বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর উন্নয়নের পাশে দাঁড়িয়েছেন আদিবাসী মানুষ। তাই প্রকৃত তৃণমূল সমর্থিত প্রার্থীদের ভোট দিয়ে জিতিয়েছেন।” যদিও বাঁকুড়া জেলা পরিষদের উপাধ্যক্ষ তথা জেলা তৃণমূলের অন্যতম সম্পাদক দিলীপবাবু বলেন, “ওখানে আমার কোনও প্রার্থীই ছিল না। আদিবাসী মানুষই জোট গড়ে প্রার্থী দিয়েছিলেন। ওই ভোটের সঙ্গে আমি যুক্ত নই।” এই এলাকায় তৃণমূলের দ্বন্দ্ব নতুন নয়। আগেও ভোটে প্রার্থী দেওয়া নিয়ে তৃণমূলের দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে সিমলাপালে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement