বাজেটের পর সাংবাদিত বৈঠকে মমতা।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগে ১৬ হাজার ৩৬৮ কোটি ৩৮ লক্ষ, বিদ্যালয় শিক্ষা বিভাগে ৩৫ হাজার ১৭০ কোটি ৬৭ লক্ষ, উচ্চশিক্ষা বিভআগে ৫ হাজার ১৪৩ কোটি ৫ লক্ষ, কারিগরি শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা উন্নয়ন বিভাগে ১ হাজার ২৮৪ কোটি ৮০ লক্ষ, যুব কল্যাণ ও ক্রীড়া বিভাগে ৭২৭ কোটি ৯৭ লক্ষ এবং তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগে ৮০৪ কোটি ৮৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হল।
আবাসন খাতে ২৭০ কোটি ৩১ লক্ষ, মহিলা, শিশু ও সমাজকল্যাণ বিভাগে ১৬ হাজার ৪৫ কোটি ৯৮ লক্ষ, সংখ্যালঘু ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগে ৪ হাজার ৭৭৭ কোটি ৮১ লক্ষ, অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ বিভআগে ২ হাজার ১৭১ কোটি ৭৮ লক্ষ, উপজাতি উন্নয়ন বিবাগে ১ হাজার ৬৮ কোটি ৩৮ লক্ষ, শ্রম বিভাগে ১ হাজার ৯৩ কোটি ১৬ লক্ষ এবং স্বনির্ভর ও স্বনিযুক্তি বিভাগে ৭১২ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকা বরাদ্দ।
চিঠি লিখে কোও লাভ নেই। ওঁরা জবাব দেন না। ইচ্ছাকৃত ভাবে জবাব দেন না। এলপিজির দাম এক বছরের মধ্যে ২৭৬ টাকা বেড়েছে। ৮৭৬ টাকায় সিলিন্ডার বিক্রি হচ্ছে। ১৪ মাসে ৪৭ শতাংশ দাম বেড়েছে। নির্বাচনের আগে উজ্জ্বলা যোজনা নিয়ে নাটক করতেন। গরিব মানুষকে বিনা পয়সায় এলপিজি দেওয়া উচিত। পেট্রোল-ডিজেল থেকে এত রোজগার, তাও এ সব নিয়ে চিন্তাভাবনা নেই: মমতা
দ্বিতীয় ঢেউয়ের আগে হাতে সময় ছিল। ৩৫ হাজার কোটি টাকা বাজেটে দেখিয়েছিল। পিএম কেয়ার্সেও টাকা ছিল। কিন্তু কোনও পদক্ষেপ করেনি কেন্দ্র। বাংলায় এখনও টিকার সমস্যা রয়েছে। অত টাকা কোথায় গেল। তৃতীয় ঢেউ আসছে, এখনও টিকা পাননি বহু মানুষ।বাংলাদেশকেও টিকা দেয়নি। ব্রাজিলে তো ভারতের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে: মমতা
সপ্তাহে চার বার করে পেট্রোল-ডিজেলের দাম বাড়ছে। ৩ লক্ষ ৭১ হাজার কোটি টাকা বাংলা থেকেই রোজগার হয়েছে কেন্দ্রের। নরেন্দ্র মোদী সরকার মানুষের পকেট কাটছে। নিজেদের পকেট ভরছে। বাসে-ট্রেনে চড়বেন কী ভাবে মানুষ? কৃষক চাষ করবেন কী ভাবে? প্রশ্ন মমতার
এত দিন শহরাঞ্চলে ৬ শতাংশ স্ট্যাম্প ডিউটি নেওয়া হতো। গ্রামাঞ্চলে নেওয়া হতো ৫ শতাংশ। দু’ক্ষেত্রেই ২ শতাংশ করে কমানো হচ্ছে: মমতা
• ১০০ দিনের কাজে আমরা শীর্ষে
• ১০ হাজার ৪০২ কোটি টাকা খরচ হয়েছে। মোট ১ কোটি ১৮ লক্ষ মানুষ কাজ পেয়েছেন
• কৃষক বন্ধুর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। অগাস্ট-সেপ্টেম্বের ফের দুয়ারে সরকার আসছে
7 রঘুনাথপুরে ৭২ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আসছে
• কোভিড খাতে ১ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা বরাদ্দ
• পড়ুয়াদের ক্রেডিট কার্ডের জন্য বরাদ্দ ২৫০ কোটি টাকা
• স্বাস্থ্যসাথী খাতে ১ হাজার ৯৭০ কোটি টাকা বরাদ্দ
• লক্ষ্মী ভাণ্ডারে বরাদ্দ ১০ হাজার কোটি টাকা
• ১৮ হাজার ৬৫০ কোটি টাকা শুধু সামাজিক সুরক্ষা খাতে রাখা হয়েছে
গোটা দেশে রাজস্বে ঘাটতি ৯.৩ শতাংশ। সেখানে বাংলায় ঘাটতি ৩.৮৬ শতাংশ: মমতা
২০১৯-’২০ তেও রাজ্য বরাদ্দের ১১ হাজার কোটি টাকা পায়নি। আমাদের টাকা আমাদের দেওয়া হল না। তাছাড়াও ৩৩ হাজার ৩১৪ কোটি টাকা এখনও পাওনা বাকি কেন্দ্রের থেকে।
২০২০-’২১ এ বাংলার জন্য কেন্দ্র ৫৮ হাজার ৯৫২.৫৫ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছিল। কিন্তু পেয়েছি ৪৪ হাজার ৭৩৭ কোটি ১ লক্ষ টাকা। ১৪ হাজার ২২৫ কোটি ৫৪ লক্ষ কোটি টাকা কম পেয়েছি: মমতা
আগের অর্থবর্ষে ২ লক্ষ ৫৫ হাজার ৬৭৭ কোটির বাজেট ছিল। ২০২১-’২২-এ তা বেড়ে ৩ লক্ষ ৮ হাজার ৭২৭ কোটি টাকা হয়েছে। ২০.৭ শতাংশ বেড়েছে: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
• জনশিক্ষা প্রসার ও গ্রন্থাগার খাতে বরাদ্দ ৩৮১ কোটি ৩৬ লক্ষ টাকা
• জনস্বাস্থ্য কারিগরি ও পানীয় জলের জন্য বরাদ্দ ৩ হাজার ৫৭৯ কোটি ৫৭ লক্ষ কোটি টাকা
• পরিবহণ খাতে ১ হাজার ৭৩৭ কোটি ৫ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হল
• পূর্ত বিভাগের জন্য বরাদ্দ হল ৬ হাজার ৩৮৩ কোটি ২৩ লক্ষ টাকা
• ভূমি ও ভূমি সংস্কার এবং শরণার্থী, ত্রাণ ও পুনর্বাসন খাতে ১ হাজার ৪১৭ কোটি ২৮ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হল
• বিদ্যুৎ খাতে বরাদ্দ ২ হাজার ৫৯৮ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা
• পুর ও নগরোন্নয়ন বিবাগের জন্য ১২ হাজার ৪৪৬ কোটি ২২ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ
• উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন খাতে বরাদ্দ ৭৭৬ কোটি ৫১ লক্ষ টাকা
• সুন্দরবন বিষয়ক খাতে বরাদ্দ ৫৭৩ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা
• পশ্চিমাঞ্চল উন্নয়ন খাতে ৬৭২ কোটি ২১ লক্ষ টাকা বরাদ্দ
• স্বরাষ্ট্র এবং পার্বত্য বিষয়ক বিবাগের জন্য বরাদ্দ ১১ হাজার ৯৩৮ কোটি ৯০ লক্ষ কোটি টাকা
• কর্মিবর্গ ও প্রশাসনিক সংস্কার বিভাগের জন্য ২৭৩ কোটি ১৫ লক্ষ কোটি টাকা বরাদ্দ হল
• বিপর্যয় মোকাবিলা এবং অসামরিক প্রতিরক্ষা খাতে ২ হাজার ১০৫ কোটি ৫০ লক্ষ টাকা বরাদ্দ করল রাজ্য
• অগ্নি নির্বাপণ ও জরুরি পরিষেবা বিভাগের জন্য ৪৩৫ কোটি ৩৩ লক্ষ টাকা বরাদ্দ হল
• তথ্যপ্রযুক্তি এবং বৈদ্যুতিন বিভাগের জন্য বরাদ্দ ১৮৩ কোটি ৫১ লক্ষ কোটি
• উপভোক্তা বিষয়ক খাতে বরাদ্দ ১১৪ কোটি ১৫ লক্ষ কোটি টাকা
সরকারি উদ্যোগ ও শিল্প পুনর্গঠন বিভাগে বরাদ্দ ৭১ কোটি ৭ লক্ষ টাকা পর্যটন খাতে বরাদ্দ ৪৫৭ কোটি ৩৮ লক্ষ টাকা
• সংশোধন প্রশাসন বিভাগের জন্য বরাদ্দ ৩৩৭ কোটি ৩৪ লক্ষ কোটি
• ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প এবং বস্ত্র বিভাগের জন্য বরাদ্দ ১ হাজার ১৪৪ কোটি ৭৭ লক্ষ টাকা
অতিমারি পরিস্থিতিতে ২০২১-এর ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত রোড ট্যাক্স এবং অতিরিক্ত ট্যাক্স মকুবের প্রস্তাব