Gajoldoba

হঠাৎ বসে গেল গজলডোবা সেতু! সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হল যান চলাচল, অসুবিধায় পর্যটকরা

গজলডোবা ও শিলিগুড়ির মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী আমবাড়ির পারোমুন্ডা করোতোয়া সেতুটি৷ রবিবার বিকালে ওই সেতুর একাংশ বসে যায়। সেটা নজরে আসতেই শোরগোল শুরু হয়েছে এলাকায়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

গজলডোবা শেষ আপডেট: ১৮ ডিসেম্বর ২০২২ ১৯:৩৩
Share:

সেতুতে ফাটল দেখা যাওয়ায় ছুটে আসেন প্রশাসনিক আধিকারিক এবং কর্মীরা। —নিজস্ব চিত্র।

গজলডোবা (‘ভোরের আলো’) যাওয়ার পথে সেতুতে ফাটল। রবিবার থেকে বন্ধ করে দেওয়া হল যান চলাচল।

Advertisement

গজলডোবা ও শিলিগুড়ির মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী আমবাড়ির পারোমুন্ডা করোতোয়া সেতুটি৷ রবিবার বিকালে ওই সেতুর একাংশ বসে যায়। সেটা নজরে আসতেই শোরগোল শুরু হয়েছে এলাকায়। তার পরই ওই সেতু দিয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে প্রশাসন। এক দিকে শিলিগুড়ি এবং অন্য দিকে ফুলবাড়ি থেকে এই উড়ালসেতু পেরিয়ে পারোমুন্ডা করোতোয়া পেরিয়ে যেতে হয় গাজলডোবা।

সেতুর ফাটলের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় আমবাড়ি থানার পুলিশ এবং পূর্ত দফতরের আধিকারিকরা। সেতু পরিদর্শন করে পূর্ত দফতরের মুখ্য বাস্তুকার অজিত সাহা বলেন, ‘‘ভারী গাড়ি যাতায়াতের কারণেই সেতুর এই হাল হয়েছে। এখন যান চলাচল বন্ধ করে নতুন ভাবে কাজ করতে হবে।’’ তবে কবে থেকে সেতুর কাজ কবে থেকে শুরু হবে, সে ব্যাপারে এখনই নিশ্চিত নন অজিত। তিনি বলেন, ‘‘সেতুতে যান চলাচলের মতো পরিস্থিতি নেই। ‘লোড ক্যাপাসিটি’ ফেল করে গিয়েছে। আসলে অনেক পুরনো সেতু সেচ দফতরের তৈরি। সে সময়কার ‘লোড ক্যাপাসিটি’র কথা মাথায় রেখে সেতু তৈরি হয়েছিল।’’

Advertisement

এই উড়ালসেতু তৈরির পর গজলডোবা যাতায়াতে সুবিধা হয় স্থানীয় মানুষ এবং পর্যটকদের কাছে। যানজট পেরিয়ে খুব সহজেই জঙ্গলের মাঝখান দিয়ে পৌঁছে যাওয়া যেত। তবে সেতু বন্ধের ফলে এখন প্রায় ১০ থেকে ১২ কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে গাজলডোবায় পৌঁছতে হবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement