বর্ষায় নদীবাঁধের খোঁজ রাখতে কমিটি কান্দিতে

বর্ষাকালে নদী বাঁধগুলির উপর কড়া নজর দেওয়ার জন্য প্রতি বছরের মতো এই বছরও ‘কন্ট্রোল রুম’ খুলেছে কান্দি মহকুমা সেচ দফতর। ১ জুন থেকে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। থাকবে অক্টোবর মাস পর্যন্ত। ময়ূরাক্ষী, বাবলা, দ্বারকা, কানা ময়ূরাক্ষী, ব্রাহ্মনী নদীগুলির উপর নজরদারি রাখতেই ওই কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কান্দি শেষ আপডেট: ০৫ জুলাই ২০১৪ ০০:৪৩
Share:

বর্ষাকালে নদী বাঁধগুলির উপর কড়া নজর দেওয়ার জন্য প্রতি বছরের মতো এই বছরও ‘কন্ট্রোল রুম’ খুলেছে কান্দি মহকুমা সেচ দফতর।

Advertisement

১ জুন থেকে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। থাকবে অক্টোবর মাস পর্যন্ত। ময়ূরাক্ষী, বাবলা, দ্বারকা, কানা ময়ূরাক্ষী, ব্রাহ্মনী নদীগুলির উপর নজরদারি রাখতেই ওই কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। এছাড়াও ওই মহকুমায় চারটি ভাগে (কান্দি ১ ও ২, জীবন্তি, পাঁচথুপী) ৩৫ জন সেচকর্মী নিয়ে ‘মনিটরিং কমিটি’ গঠন করেছে সেচ দফতর। চারটি কমিটির শীর্ষে আছে দফতরের একজন করে আধিকারিক। কমিটির কাজ এলাকার বাসিন্দা ও পঞ্চায়েত প্রতিনিধিদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে নদীবাঁধগুলির হাল-হকিকতের খোঁজখবর রাখা। কান্দি ১ বিভাগটি কানা ময়ূরাক্ষী নদীর দিকে নজর রাখবে। কান্দি ২ বেলে ও কুঁয়ে নদীর দায়িত্বে আছে, জীবন্তির দায়িত্বে আছে দ্বারকা ও ব্রাহ্মনী নদী, পাঁচথুপীর দায়িত্বে ময়ূরাক্ষী। কান্দি মহকুমার সেচ আধিকারিক শিবপ্রসাদ রায় বলেন, “কোনও ভাবে বন্যা পরিস্থিতি যাতে না আসে, তার জন্য এত ব্যবস্থা। এমনিতে চিন্তার কিছু নেই। ময়ূরাক্ষী নদীর ডান দিকের বাঁধে প্যাটারী ও মড্ডার কাছে এগারোশো মিটার করে বাইশশো মিটার বাঁধের কাজ হয়েছে। নদীবাঁধগুলি বেশ মজবুত আছে।”

তড়িদাহত, মৃত্যু। বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক যুবকের। মৃতের নাম তারক কৈবর্ত্য (২৪)। বৃহস্পতিবার রাতে ভরতপুর থানার আটকুলা গ্রামে ঘটনাটি ঘটেছে। গ্রামের রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় বিদ্যুতের খুঁটি থেকে তার ছিঁড়ে ওই যুবকের গায়ে জড়িয়ে যায়। স্থানীয় বাসিন্দারা ওই যুবককে উদ্ধার করে ভরতপুর গ্রামীণ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যায়। তবে, চিকিৎসা শুরু হওয়ার আগে তার মৃত্যু হয়। পুলিশ দেহটিকে উদ্ধার করে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ময়না-তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement