বেহাল: পিচ উঠে মোরাম বেরিয়ে পড়েছে হিকমপুর যাওয়ার রাস্তায়। নিজস্ব চিত্র।
পিচ-পাথর উঠে গিয়ে হাতিনগর থেকে হিকমপুর পর্যন্ত পাকা সড়কটি সংস্কারের অভাবে বেহাল।
আজিজুল বিশ্বাস, রাজানগর
প্রধান: রাস্তাটি জেলা পরিষদের অধীনে। সেটি সংস্কারের জন্য জেলা পরিষদকে বলেছি। জেলা পরিষদের কাছে আর্জি জানাব।
গ্রামে ও গ্রাম পঞ্চায়েতে অনেকে বিধবা ভাতা পান না। পঞ্চায়েত ও বিডিওকে বলেও সুরহা হয়নি।
চিত্তরঞ্জন দাস, হাতিনগর
প্রধান: বছর তিনেক আগে ফর্ম ফিলাপ করে ব্লক অফিসে জমা পড়ে। কিন্তু কোনও সাড়া মেলেনি। ফের তদ্বির করব।
গ্রামে অনেক গরিব পরিবারের কোনও শৌচালয়ই নেই। আবেদন করেও সুলভ শৌচালয় মিলছে না।
থেকেও নেই নর্দমা।নিজস্ব চিত্র
শক্তি ভট্টাচার্য, মিলকিপাড়া
প্রধান: ২০১৩ সালের সার্ভে রিপোর্টে গলদ থাকায় অনেক যোগ্য পরিবার সুলভ শৌচালয় থেকে বঞ্চিত হয়েছে। ফের সার্ভে করে ত্রুটি মুক্ত তালিকা করা দরকার।
গ্রামের তিনটি অঙ্গনওয়াডি কেন্দ্রের মধ্যে দু’টির ঘর না থাকায় শিশুরা কারও বাড়িতে বা কোনও গাছের তলায় বসে।
আবুল কালাম শেখ, হিকমপুর
প্রধান: অঙ্গনওয়াডি কেন্দ্রের নিজস্ব জমি থাকলে সরকারি তহবিল থেকে ঘর করার টাকা দেওয়া হয়। কিন্তু চাকরি না পেলে কেউ জমি দান করছেন না। তাই ঘর হচ্ছে না।
রাতবিরেতেও প্রসূতি নিয়ে আশা কর্মীদের হাসপাতালে ছুটতে হয়। বাড়ি বাড়ি গিয়ে ইনজেকশন দিতে হয়। ট্যাবলেট খাওয়াতে হয়। তবুও মাসিক ভাতা মোটে ১৫০০ টাকা।
মহুয়া বিবি, হাতিনগর
প্রধান: ঠিকই। আশা কর্মীদের ভাতা বাড়ানোর দাবি ন্যায্য। কিন্তু এটা তো পঞ্চায়েতের হাতে নেই। এটা রাজ্য, বা কেন্দ্রের এক্তিয়ারে।
জীবননগর ইটভাটা থেকে দক্ষিণপাড়া পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কারের অভাবে এখন চলাচলের অযোগ্য।
জয়েদা বিবি, জীবননগর
প্রধান: বিধায়ক তহবিল থেকে কিছুটা রাস্তায় পিচ ফেলা হয়েছে। বিধায়ক, সাংসদ, বা জেলাপরিষদ উদ্যোগী হলে বাকিটাও হবে।
সারা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় কোথাও আর্সেনিকমুক্ত পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। সেটা কিন্তু খুব জরুরি।
বিপদভঞ্জন মণ্ডল, মুক্তিনগর।
প্রধান: গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষে ওই প্রকল্প নেওয়া সম্ভব নয়। জনস্বাস্থ্য ও কারিগরি দফতরকে বলা হবে যাতে তারা এ ব্যাপারে উদ্যোগ নেয়।