—প্রতীকী চিত্র।
সদ্য শেষ হয়েছে ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন। ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে গ্রাম পঞ্চায়েত স্তরে তৃণমূলের আশানুরূপ ফল না হলেও পঞ্চায়েত সমিতি ও জেলা পরিষদ স্তরে ফল ভাল হয়েছে। দিন কয়েক পরেই কলকাতায় তৃণমূলের একুশে জুলাইয়ের শহিদ দিবস কর্মসূচি রয়েছে। এই দু’টি বিষয়কে সামনে রেখে বৈঠক ডাকল বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূল। আজ রবিবার বিকেলে বহরমপুরের পঞ্চাননতলায় জেলা পরিষদ লাগোয়া জেলা পরিষদের সভাগৃহে ওই বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেখানে এই সাংগঠনিক জেলার জেলা পরিষদের বিজয়ী ৪৩ জন সদস্য ছাড়াও জেলা পরিষদের পরাজিত প্রার্থীদেরও ডাকা হয়েছে। সেই সঙ্গে দলের ব্লক সভাপতি এবং শাখা সংগঠনের জেলা নেতৃত্বে ডাকা হয়েছে। সূত্রে খবর, বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলায় জেলা পরিষদের ৪৮ টি আসনের মধ্যে ৪৩ টিতে জয়লাভ করেছে তৃণমূল।
বহরমপুর মুর্শিদাবাদ সাংগঠনিক জেলা তৃণমূলের সভাপতি শাওনি সিংহরায় বলেন, ‘‘জেলা পরিষদের সদ্য নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির সঙ্গে জেলা পরিষদের পরাজিত পাঁচজন প্রার্থীকেও বৈঠকে ডাকা হয়েছে। তাঁদের সঙ্গে আলাপ পরিচয় হবে। সেই সঙ্গে একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতিসভা।’’
প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, ‘‘দিদি আমার প্রশ্ন, ১৯৯৩ সাল থেকে শহিদ দিবস হয়েই চলেছে। তিন বারের মুখ্যমন্ত্রী হয়ে গিয়েছেন। কিন্তু সে দিন যাঁদের জন্য শহিদ হতে হয়েছিল সেই পুলিশ অফিসারদের বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থা হয়েছে? তাদের(শহিদ) পরিবারগুলোর আর্থিক নিরাপত্তার কোনও ব্যবস্থা হয়েছে?’’