ঝুমিতে সেতু চাই, দাবি মন্ত্রীর কাছে 

ঘাটাল ব্লকে ওই নদীর উপরে সেতুর দাবি দীর্ঘদিনের। অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো রয়েছে। সেটি আবার বৃষ্টি হলে ভেসে চলে যায়। স্থায়ী সেতু না থাকায় রাত-বিরেতে অসুস্থ হলে সমস্যায় পড়তে হয় মনসুকার ১ এবং ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দৌলতচক, খড়কপুর, বলরামপুর, কামারডাঙা-সহ কয়েকটি মৌজার মানুষের বাস।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

ঘাটাল শেষ আপডেট: ০৫ জানুয়ারি ২০২০ ০১:৩৫
Share:

প্রস্তাবিত সেতুর জায়গা দেখতে বাইকে সওয়ার মন্ত্রী। নিজস্ব চিত্র

ঝুমি নদীর উপরে প্রস্তাবিত সেতুর এলাকা পরিদর্শন করলেন গ্রাম পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়। শনিবার বীরসিংহ যাওয়ার আগে ওই জায়গা পরিদর্শনে যান তিনি।

Advertisement

ঘাটাল ব্লকে ওই নদীর উপরে সেতুর দাবি দীর্ঘদিনের। অস্থায়ী বাঁশের সাঁকো রয়েছে। সেটি আবার বৃষ্টি হলে ভেসে চলে যায়। স্থায়ী সেতু না থাকায় রাত-বিরেতে অসুস্থ হলে সমস্যায় পড়তে হয় মনসুকার ১ এবং ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দৌলতচক, খড়কপুর, বলরামপুর, কামারডাঙা-সহ কয়েকটি মৌজার মানুষের বাস। এছাড়া হুগলি জেলার কয়েক হাজার মানুষও নানা কারণে ঘাটালে আসেন। ঘাটাল এলাকার বাসিন্দারাও খানাকুলে যান। তবে যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত না হওয়ার জন্য চাষিকরা পর্যাপ্ত দাম পান না। মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় বিধায়ক শঙ্কর দোলই। তিনিও মন্ত্রীকে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখার আর্জি জানান। পরিদর্শন শেষে গ্রাম পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, “ঝুমি নদীতে সেতু তৈরি করা জরুরি। প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

এদিন বীরসিংহে শুরু হয় বিদ্যাসাগর মেলা। সুব্রত মুখোপাধ্যায় ছাড়াও সেখানে ছিলেন অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র, ঘাটালের বিধায়ক শঙ্কর দোলই, ঘাটালের মহকুমা শাসক অসীম পাল প্রমুখ। আগে এই মেলা আয়োজন করত বঙ্গীয় সাক্ষরতা প্রসার সমিতি। ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদলের পরে যুব কল্যাণ দফতর মেলার দায়িত্ব নেয়। এবার ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের দ্বিশততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষ্যে মেলায় বিদ্যাসাগর সম্পর্কিত একাধিক অনুষ্ঠান থাকছে। হবে আলোচনাসভা।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement