কংসাবতীর গান্ধীঘাটে তর্পণের প্রস্তুতি। শনিবার। নিজস্ব চিত্র
রবিবার মহালয়া। মহালয়া মানেই তর্পণ। জেলার নদীঘাটগুলিতে তর্পণ করতে এসে কেউ যাতে কোনও রকমের দুর্ঘটনার মধ্যে না পড়েন, সেদিকে কড়া নজরদারি নিশ্চিত করতে তৎপর হয়েছে জেলা প্রশাসন। ঘাটগুলি পরিদর্শন হয়েছে। মেদিনীপুরে কংসাবতী নদীর গান্ধীঘাটে তর্পণ করতে অনেকে আসেন। ওই নদীঘাট পরিদর্শন করেছেন পুরপ্রধান সৌমেন খান। পুরপ্রধান বলেন, ‘‘নদীঘাটে যাতে সবাই সুন্দরভাবে তর্পণ করতে পারেন, সেই জন্য যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।’’ ঘাটে পুলিশ ও বিপর্যয় মোকাবিলা দল থাকছে। এখন নদীতে ভালই জল রয়েছে। যে কোনও রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে নদীপথে টহলদারিও চলবে বলে জেলা প্রশাসন সূত্রে খবর। থাকছে স্পিড বোট।
গড়বেতার তিনটি ব্লকেও শনিবার নদীঘাট পরিদর্শন করেছেন ব্লক ও পুলিশ-প্রশাসনের লোকজনেরা। গড়বেতার অনেক জায়গায় শিলাবতী নদীর ঘাটগুলি পরিষ্কার করে তর্পণের জন্য অতিরিক্ত জায়গা করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিডিও শেখ ওয়াসিম রেজা। গোয়ালতোড়েও শিলাবতী নদী ও বড় জলাশয়গুলিতে তর্পণের জন্য জায়গা নির্দিষ্ট করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। চন্দ্রকোনা রোডে কুবাই নদীতে বাড়তি ঘাট করা হয়েছে।