নিষেধ উড়িয়ে ইলিশ ধরা রুখতে কড়া প্রশাসন

সরকারি নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই কাঁথির সমুদ্র উপকূলে চলছে অবাধ ইলিশ শিকার। সচেতনতা বলতে প্রায় কিছুই নেই। মাছেদের প্রজনন মরসুম ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত সমুদ্রে ইলিশ বা অন্য সামুদ্রিক মৎসশিকারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের তরফেই। ইলিশ সংরক্ষণ নিয়ে মৎস্য দফতর যথেষ্ট প্রচারও চালিয়েছে। নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরা ও বিক্রি বন্ধ করতে ট্যাবলো-সহ নানারকম প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

কাঁথি শেষ আপডেট: ২২ মে ২০১৫ ০১:১০
Share:

সরকারি নিষেধাজ্ঞা উড়িয়েই কাঁথির সমুদ্র উপকূলে চলছে অবাধ ইলিশ শিকার। সচেতনতা বলতে প্রায় কিছুই নেই। মাছেদের প্রজনন মরসুম ১৫ এপ্রিল থেকে ১৪ জুন পর্যন্ত সমুদ্রে ইলিশ বা অন্য সামুদ্রিক মৎসশিকারে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের তরফেই। ইলিশ সংরক্ষণ নিয়ে মৎস্য দফতর যথেষ্ট প্রচারও চালিয়েছে। নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ ধরা ও বিক্রি বন্ধ করতে ট্যাবলো-সহ নানারকম প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে। কিন্তু তার মধ্যেই একশ্রেণির মৎস্যজীবীকে নিয়ে রীতিমত উদ্বিগ্ন জেলা মৎস্য দফতর। জেলার সহ-মৎস্য অধিকর্তা (সামুদ্রিক) রামকৃষ্ণ সর্দার এই সময়ে ইলিশ-সহ সামুদ্রিক মাছ ধরা ও খোলাবাজারে তা বিক্রি বন্ধ করার জন্য পুলিশি নজরদারি বাড়ানো ও প্রয়োজনীয় কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা পুলিশ সুপারকে সম্প্রতি একটি জরুরী বার্তাও পাঠিয়েছেন। তিনি বলেন, “জনসচেতনতা বাড়াতে প্রচারাভিযান চালানো হচ্ছে। কাঁথি উপকুলের ৪১ টি মৎস্যখটি ও বাজার এলাকাগুলিতে পরিক্রমা ও প্রচারাভিযান চালানো হবে। পাশাপাশি যাঁরা বেআইনি ইলিশ শিকার করছেন তাঁদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার জেলার পুলিশ সুপারকেও জানানো হয়েছে।’’

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement