Haldia

জেটি পরিদর্শনে নবান্নের প্রতিনিধিরা

লকডাউনে গত আড়াই মাস ধরে বন্ধ গেঁওখালি- নুরপুর, গেঁওখালি- গাদিয়াড়া, রায়চক- কুঁকড়াহাটি ফেরি পরিষেবা।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

মহিষাদল শেষ আপডেট: ১১ জুন ২০২০ ০৮:০৭
Share:

জেটি পরিদর্শনে সরকারি দল। বুধবার। নিজস্ব চিত্র

ঘূর্ণিঝড় ‘আমপানে’ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে হলদিয়ার বিভিন্ন পন্টুন জেটি। এদিকে, লকডাউন শিথিল হওয়ায় চালু হচ্ছে ফেরি পরিষেবা। এলাকার জেটিগুলি আদৌও চালু করার পরিস্থিতিতে রয়েছে কি না, তা দেখতে পরিদর্শনে এলেন নবান্নের প্রতিনিধিরা।

Advertisement

লকডাউনে গত আড়াই মাস ধরে বন্ধ গেঁওখালি- নুরপুর, গেঁওখালি- গাদিয়াড়া, রায়চক- কুঁকড়াহাটি ফেরি পরিষেবা। কিন্তু আমপানে ওই সব রুটের প্রতিটি জেটিই অল্পবিস্তর ক্ষতি হয়েছে। এদের মধ্যে গেঁওখালি-নূরপুর এবং গেঁওখালি-গাদিয়াড়া রুটের পন্টুন জেটি পুরোপুরি ভেঙে পড়ে। কিন্তু অভিযোগ, ওই রুট যাতায়াতের উপযুক্ত নয় বলে প্রয়োজনীয় শংসাপত্র দেওয়া হয়নি জেলা পরিবহণ দফতরের তরফে।

এই পরিস্থিতিতে ফেরি পরিষেবা চালু করার নিয়ে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা বেরনোর পর গেঁওখালি থেকে একদিন ফেরি চলাচল চালুও হয়েছিল। কিন্তু তারপর ফেরিঘাটের দুরাবস্থা দেখে পরিষেবা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।

Advertisement

এর পরেই বুধবার ওই ঘাট পরিদর্শনে আসে নবান্নের পরিবহণ দফতরের তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। তাঁরা নুরপুর থেকে লঞ্চে গেঁওখালি আসেন। তিন প্রতিনিধি ছাড়াও ছিলেন জেলা পরিবহণ আধিকারিক সজল অধিকারি, মহিষাদলের বিডিও জয়ন্ত দে, মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি শিউলি দাস।

জেলা পরিবহণ দফতর সূত্রের খবর, প্রতিনিধিরা জেটির বর্তমান অবস্থা সরজমিনে দেখেন এবং তা দ্রুত সারানোর আশ্বাস দিয়েছেন। প্রতিনিধি দল কয়েক দিনের মধ্যে একটি রিপোর্ট জমা দেবেন। সেই রিপোর্ট পাওয়ার পর ফেরি সার্ভিস কবে থেকে চালু করা হবে, তা যাত্রীদের জানানো হবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement