প্রতীকী ছবি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি, কৃষিজনিত কারণে বাংলায় কৃষক আত্মহত্যার ঘটনা নেই। মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েই রাজ্যে গত ৮ বছরে আত্মঘাতী ২১৭ জন কৃষক ও ক্ষেতমজুরের নাম-ঠিকানা দিয়ে তালিকা প্রকাশ করল কৃষক সভা। সিপিএমের কৃষক সংগঠনের বক্তব্য, ঋণের ভারে বা ফসলের দাম না পেয়েই তাঁরা আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন।
খাদ্য আন্দোলনের বর্ষপূর্তির দিন, আগামী ৩১ অগস্ট রানি রাসমণি অ্যাভিনিউয়ে কৃষক সমাবেশের ডাক দিয়েছে কৃষক সভা ও ক্ষেতমজুর ইউনিয়ন। তার আগে বুধবার কৃষক সভার রাজ্য সম্পাদক অমল হালদার জানিয়েছেন, ওই দিনের সমাবেশে তাঁরা কিছু আত্মঘাতী কৃষকের পরিবারকে নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন। সংগঠনের তরফে সামান্য কিছু অর্থসাহায্যও দেওয়া হচ্ছে পরিবারগুলিকে। অমলবাবু এবং ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের নেতা অমিয় পাত্রের দাবি, কৃষকদের প্রকৃত সমস্যা স্বীকার করে কার্যকরী পদক্ষেপ নিক কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার। ন্যূনতম মজুরির নিয়ম নেমে কৃষি-মজুরদেরও পাওনা নিশ্চিত করা হোক।