নীল-সাদা রং মেখেই সরণি হল ধরণী

তিনি চেয়েছেন, তাই সরণি হয়েছে ধরণী। তিনি চেয়েছেন, তাই রাত না পোহাতেই বসে গিয়েছে নাম বদলের চিহ্ন। আর সেই চিহ্নে প্রথাগত লাল-হলুদের ছাপ নেই, এখানেও নীল-সাদার দাপট। সদ্য পুরনো লি রোডে ঢোকার মুখেই বাতিস্তম্ভের গায়ে মঙ্গলবার সকাল থেকেই দেখা গিয়েছে একটি সাদা বোর্ড। দড়ি দিয়ে ঝোলানো ওই বোর্ডে নীল কালিতে হাতে লেখা সত্যজিত্ রায় ধরণী। লেখার তলায় একটি তিরচিহ্ন দিয়ে পথ নির্দেশিকা। আর একই বাতিস্তম্ভের উপরে সত্যজিত্ রায়ের পথের পাঁচালি-র একটি পোস্টার।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ০১ মার্চ ২০১৬ ১৫:২৭
Share:

তিনি চেয়েছেন, তাই সরণি হয়েছে ধরণী।

Advertisement

তিনি চেয়েছেন, তাই রাত না পোহাতেই বসে গিয়েছে নাম বদলের চিহ্ন।

আর সেই চিহ্নে প্রথাগত লাল-হলুদের ছাপ নেই, এখানেও নীল-সাদার দাপট। সদ্য পুরনো লি রোডে ঢোকার মুখেই বাতিস্তম্ভের গায়ে সোমবার রাত থেকেই দেখা গিয়েছে একটি সাদা বোর্ড। দড়ি দিয়ে ঝোলানো ওই বোর্ডে নীল কালিতে হাতে লেখা সত্যজিত্ রায় ধরণী। লেখার তলায় একটি তিরচিহ্ন দিয়ে পথ নির্দেশিকা। আর একই বাতিস্তম্ভের উপরে সত্যজিত্ রায়ের পথের পাঁচালি-র একটি পোস্টার। পরে যদিও সেখানে বসানো হয় একটি স্থায়ী পথনির্দেশিকা। সেটাও নীল-সাদা বোর্ডেই।

Advertisement

শহরের অন্য সমস্ত জায়গায় রাস্তার নামাঙ্কিত কলকাতা পুরসভার বোর্ডগুলির রং কিন্তু হলুদ। আর তার উপরে লাল কালিতে লেখা থাকে রাস্তার নাম। কিন্তু, তড়িঘড়ি সিদ্ধান্ত হওয়ায় কাল রাতে সেই বোর্ড করার সময় পাওয়া যায়নি। কিন্তু, তাতে কি! হাতে লেখা বোর্ডই সই! সেখানেই লিখে দেওয়া হয়, মুখ্যমন্ত্রীর সাম্প্রতিক ইচ্ছে— সত্যজিত্ রায় ধরণী।


প্রাথমিক ভাবে এই বোর্ডই টাঙানো হয়েছিল।

সত্যজিৎ রায়ের বিশপ লেফ্রয় রোডের বাড়ির পাশেই ছিল লি রোড। বিশপ লেফ্রয় রোড ও সংলগ্ন রাস্তার সৌন্দর্যায়ন প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে সোমবার মুখ্যমন্ত্রী সরণিকে ধরণী করার নির্দেশ দেন। সেই নির্দেশ মেনেই এই নীল-সাদা বোর্ড বসিয়েছে কলকাতা পুরসভা।

আরও খবর
ভুল শুনছেন না, লি রোড এখন সত্যজিত্ রায় ধরণী

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement