দিনের শুরুতে মেট্রোয় বিভ্রাট, ভোগান্তি

গরম পড়তে না পড়তেই বাতানুকূল মেট্রো রেকে গোলমাল। আর তার জেরে শুক্রবার দিনের শুরুতেই প্রায় পৌনে দু’ঘণ্টা ধরে ভুগলেন যাত্রীরা। মেরামতির পরে সাড়ে ১০টা নাগাদ মেট্রো চলাচল স্বাভাবিক হয়।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ ০১:১৪
Share:

মেট্রো বন্ধের জের। — নিজস্ব চিত্র

গরম পড়তে না পড়তেই বাতানুকূল মেট্রো রেকে গোলমাল। আর তার জেরে শুক্রবার দিনের শুরুতেই প্রায় পৌনে দু’ঘণ্টা ধরে ভুগলেন যাত্রীরা। মেরামতির পরে সাড়ে ১০টা নাগাদ মেট্রো চলাচল স্বাভাবিক হয়। মেট্রো কতৃর্পক্ষের দাবি, রেকের ত্রুটির জন্য রুটের কিছু জায়গায় মেট্রো চলাচল আংশিক বন্ধ থাকায় কবি সুভায থেকে গিরীশ পার্ক পর্যন্ত শাটল সার্ভিস চালানো হয়।

Advertisement

মেট্রো সূত্রে খবর, এ দিন সকাল পৌনে ন’টা নাগাদ দমদম থেকে কবি সুভাষগামী একটি বাতানুকূল রেক শ্যামবাজারে পৌঁছে আটকে যায়। তৃতীয় লাইন থেকে বিদ্যুৎ টানতে না পারায় রেকে ‘নো মোটোরিং’ হয়ে যায়। ফলে ট্রেনটি আর চালানো যাচ্ছিল না। কিছুক্ষণ চেষ্টার পরে ট্রেনটি ছাড়তে না পেরে যাত্রীদের নামিয়ে দেওয়া হয়। ঠিক হয় ট্রেনটিকে ফের নোয়াপাড়া কারশেডে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হবে। কিন্তু পিছনে পর পর আরও তিনটি ট্রেন থাকায় তা নোয়াপাড়া পাঠানোও সম্ভব ছিল না। তাই রেকটিকে শ্যামবাজার স্টেশনে সারিয়ে কবি সুভাষ সাইডিংয়ে পাঠানো হয়। তার পরে শুরু হয় ট্রেন চলাচল। যাত্রীদের সুবিধার জন্য ওই সময় কবি সুভাষ থেকে গিরিশ পার্ক পর্যন্ত বেশ কিছু মেট্রো চালানো হয়। বেলা সাড়ে দশটার পরে মেট্রো চলাচল স্বাভাবিক হয়।

অফিসের ব্যস্ত সময়ে শ্যামবাজারে ট্রেন আটকে যাওয়ায় যাত্রীরা ট্রেন থেকে নেমে রাস্তায় উঠে আসেন। ফলে ওই সময়ে বাসগুলিতেও ভিড় বেড়ে যায়। এমনকী অনেকে বাসে উঠতে না পেরে গিরিশ পার্ক পর্যন্ত হেঁটে এসে ফের মেট্রোয় ওঠেন।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement