Kolkata Karcha

karcha: ৩ নম্বর কটেজের ‘কবি’

রাঁচীতে নজরুলের স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি ‘হিনু হাউস’ আছে এখনও, অন্য রূপে। গৃহনামটি কবিরই দেওয়া।

Advertisement
শেষ আপডেট: ২৩ জুলাই ২০২২ ০৮:৫২
Share:

কলকাতার বিশিষ্টজনের উদ্যোগে ১৯৫২ সালের জুনে কাজী নজরুল ইসলামের চিকিৎসায় গঠিত হয় ‘নজরুল নিরাময় সমিতি’। কমিটিতে ছিলেন অতুল গুপ্ত, কাজী আবদুল ওদুদ, সজনীকান্ত দাস, তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় প্রমুখ। সমিতির উদ্যোগে চিকিৎসার জন্য রাঁচীর ‘হসপিটাল ফর মেন্টাল ডিজ়িজ়েস’-এ (এইচএমডি) পাঠানো হয় কবিকে, ২৫ জুলাই। সুস্থ অবস্থায় নজরুল বহু বার গিয়েছেন রাঁচীতে, জানা যায় তাঁর পালিতা কন্যা শান্তিলতা দেবীর লেখায়। পাওয়া যায় ছবি: হুড্রু জলপ্রপাতস্থলে সপুত্র কবি (উপরে ডান দিকে), বুলবুল-কোলে প্রমীলা, রাঁচীর বাড়ির সামনে নজরুলের ক্রাইসলার গাড়ি। এ বার পরিস্থিতি ভিন্ন, হাসপাতালের ‘ইউরোপিয়ান কটেজ’ হল তাঁর ঠিকানা। কল্যাণী কাজী সম্পাদিত নজরুল, দ্য পোয়েট রিমেমবার্ড গ্রন্থে জানা যায়, ৩ নম্বর কটেজে ছিলেন কবি। শান্তিলতার মতে সাহেব ডাক্তাররা তাঁকে যত্ন নিয়ে দেখতেন, কবি সেখানে ছিলেন এক বছরেরও বেশি; তবে মাহবুবুল হক রচিত নজরুল তারিখ অভিধান গ্রন্থের তথ্য: অধ্যক্ষ মেজর ডেভিস রোগ নির্ণয়ে অপারগ হন, চার মাস চিকিৎসাতেও উন্নতি না হওয়ায় নজরুলকে ফিরিয়ে আনা হয় কলকাতায়। ১৯৫৩ সালের ১০ মে নিরাময় সমিতির উদ্যোগে সহ-সম্পাদক রফিকউদ্দীন আহমদ কবিকে নিয়ে পাড়ি দেন লন্ডন, ‘জল আজাদ’ জাহাজে চেপে। সে আর এক পর্ব।

Advertisement

রাঁচীতে নজরুলের স্মৃতিবিজড়িত বাড়ি ‘হিনু হাউস’ আছে এখনও, অন্য রূপে। গৃহনামটি কবিরই দেওয়া। আর সেই হাসপাতাল এখন ‘সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব সাইকায়াট্রি’ (সিআইপি)। সাত দশকে পাল্টে গিয়েছে অনেক কিছু— ৩ নম্বর কটেজও রয়েছে একটি (ছবিতে বাঁ দিকে), তবে সেটিই কবির পুরনো ঠিকানা কি না, তা নিয়ে নিঃসংশয় হওয়া মুশকিল। রাঁচীর গোপালচন্দ্র লালার লেখায় আছে, শহরের ইউনিয়ন ক্লাবের বহু সদস্যের সঙ্গে তিনিও কবির জন্মদিন উপলক্ষে তাঁকে সংবর্ধনা জানান: নজরুলের দুর্বার গতিপ্রাণতা তখন নিস্তেজ।

হঠাৎ এ সব কথা কেন? কারণ গতকাল, ২২ জুলাই ছিল ‘ওয়ার্ল্ড ব্রেন ডে’, সেন্ট্রাল ইনস্টিটিউট অব সাইকায়াট্রি এবং কলকাতার নজরুল চর্চা কেন্দ্র ‘ছায়ানট কলকাতা’-র উদ্যোগ হয়ে গেল ভিন্নধারার এক অনুষ্ঠান, সিআইপি-র আর বি ডেভিস প্রেক্ষাগৃহে। সিআইপি-নজরুল সংযোগ এবং ‘বিদ্রোহী’ কবিতা প্রকাশের শতবর্ষ স্মরণে এই শ্রদ্ধার্ঘ্য। ছিল সোমঋতা মল্লিকের নেতৃত্বে ছায়ানট কলকাতা-র পরিবেশনায় নজরুলগীতি; বাংলা, হিন্দি, ইংরেজি, উর্দুতে নজরুলের কবিতা। সিআইপি-র পক্ষে ডিরেক্টর বাসুদেব দাস এবং দীপাঞ্জন ভট্টাচার্য, অবিনাশ শর্মা-সহ বিশিষ্ট অধিকর্তারা ছিলেন অনুষ্ঠানের মুখ্য পরিকল্পক। মস্তিষ্কের সুস্থতায় সঙ্গীত ও শিল্পের ‘থেরাপি’সুলভ ভূমিকা নিয়ে বললেন উজ্জ্বল রায়। সপুত্র নজরুলের ছবিটি কবির পরিবারের সৌজন্যে প্রাপ্ত।

Advertisement

নির্মলেন্দু ১০০

লোডশেডিংয়ে অনুষ্ঠান বন্ধ হয়নি। অ-মাইক গেয়ে শ্রোতৃহৃদয়ে নাড়া দিয়েছিলেন যে মানুষটি, তিনি নির্মলেন্দু চৌধুরী (ছবিতে)। সিলেটের সুনামগঞ্জে শিকড়, গোটা গানবেলা কলকাতাতেই। সাগরকূলের নাইয়া, সোহাগ চাঁদ বদনি, রুনুর ঝুনুর পায়, উথালিপাথালি আমার বুক... এমন অজস্র গানের স্মৃতির সঙ্গে লগ্ন তাঁর মরমি কণ্ঠ। আগামী ২৭ জুলাই, বুধবার তাঁর জন্মশতবর্ষ। আপামর বাঙালি তো বটেই, পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু, ইন্দিরা গান্ধীও ছিলেন তাঁর গানের ভক্ত। অনুভা চক্রবর্তী, গীতা চৌধুরী ও গৌরী ভট্টাচার্য হলেন ওঁর প্রথম দিকের তিন শিক্ষার্থী। পুত্র উৎপলেন্দু অকালে প্রয়াত, সুরস্মৃতিই সম্বল পুত্রবধূ উত্তরার। তিনি জানেন না শতবর্ষে নির্মলেন্দুকে নিয়ে কেউ কিছু ভাবছেন কি না। লিন্টন স্ট্রিটে আমৃত্যু থেকেছেন শিল্পী, এই রাস্তাটি নির্মলেন্দুর নামে হলে কলকাতার শতবর্ষীর স্মৃতিতর্পণ সার্থকতা পেত।

চির দিনের

“আমাদের অফিসে মুহুর্মুহু ফোন আসতে থাকে— একই জিজ্ঞাসা, যা শুনছি ঠিক কিনা, উত্তমকুমার কি নেই?” ২৪ জুলাই ১৯৮০, উত্তম-প্রয়াণের পর দিন আনন্দবাজার পত্রিকা-র খবর: আর নেই মহানায়ক। অভিনেতা, পরিচালক-প্রযোজক উত্তমকুমারের পাশাপাশি তাঁর অভিভাবক ও সংগঠক রূপটি নিয়ে লিখেছিলেন সেবাব্রত গুপ্ত, ‘শিল্পী সংসদ’-এর কথাও: “শিল্পী সংসদের মাধ্যমে তিনি দুঃস্থ শিল্পীদের সেবার দায়িত্ব নিয়েছিলেন... চলচ্চিত্র শিল্পের দুর্দিনে এগিয়ে এসেছেন, নেতৃত্ব দিয়েছেন।” গত কয়েক দশকে বাংলা ছবি পাল্টেছে, দুঃস্থ শিল্পীদের সেবার পথ ছাড়েনি শিল্পী সংসদ। ২৪ জুলাই আসছে, মহানায়কের স্মৃতিতে আগামী কাল থেকে নন্দনে তাদের আয়োজন ‘উত্তম চলচ্চিত্র উৎসব’। দুপুর ৩টে ও সন্ধে ৬টায় দু’টি করে ছবি, ৩০ তারিখ পর্যন্ত। চিরচেনা ছবিগুলির পাশে পুনর্মিলন, বিধিলিপি, উপহার, মন্ত্রশক্তি-র মতো ছবি দেখার সুযোগ।

মানুষের কবি

ইতিহাসবিদ লেখক পল জনসন তাঁর বই ইন্টেলেকচুয়ালস-এ প্রশ্ন তুলেছিলেন, মানবসমাজকে উপদেশ দানের নৈতিক অধিকার বিদ্বজ্জনদের আছে কি না সেই নিয়ে। সেই সূত্রেই সুবোধ সরকার এলেন নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কথায়: তাঁর কোনও ‘ইজ়ম’ বা ‘অ্যাজেন্ডা’ ছিল না, লেখার বা লেখালিখির বিশ্বাসের ছিল না কোনও পূর্বনকশা, কারণ— ‘মানবিকতার ব্লুপ্রিন্ট লাগে না’। কবিতাপত্রিকা কলকাতার যিশু-র (সম্পাদক: সাতকর্ণী ঘোষ) আয়োজনে ১৫ জুলাই বাংলা আকাদেমি সভাঘরে হয়ে গেল ‘নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী স্মারক বক্তৃতা’, সেখানেই মূল বক্তা ছিলেন সুবোধ সরকার; কথনে ও কবিতায় সুরটি বেঁধে দিলেন আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায় সোনালি চক্রবর্তী বন্দ্যোপাধ্যায় সুজিত সরকার ও বিশিষ্ট বাচিক শিল্পীরা।

স্মরণে আজও

“অনন্ত বৃষ্টির মধ্যে জেগে উঠলে। তাহলে কি কাল/ এই প্রান্তরেই ঘুমিয়ে থেকেছ?” তাঁকে নিয়ে লিখেছিলেন উৎপলকুমার বসু। ২৩ জুলাই ভাস্কর চক্রবর্তীর প্রয়াণদিনে শুভানুধ্যায়ীরা তাঁকে স্মরণ করেন কবিতায় গদ্যে গানে, স্মারক বক্তৃতায়, গ্রন্থপ্রকাশে। এ বছর অনুষ্ঠান আজ সন্ধ্যায়, অবনীন্দ্র সভাঘরে। ‘ভাস্কর চক্রবর্তী স্মারক বক্তৃতা’য় সুমিত চক্রবর্তী বলবেন ‘অন্বেষণের প্রতীতি ও কবিতার অভিজ্ঞতা’ নিয়ে। বরানগরের বাড়িতে অসুস্থ ভাস্করের হাতে তাঁর শেষ কবিতাবই জিরাফের ভাষা তুলে দিয়েছিলেন শঙ্খ ঘোষ, খোয়াবনামা প্রকাশিত তার নবমুদ্রণ প্রকাশ পাবে, গত বছর অভীক মজুমদারের দেওয়া স্মারক বক্তৃতা ‘বাস্তবতার মায়া’-ও বেরোবে গ্রন্থাকারে (ঋক প্রকাশনী)। ভাস্কর চক্রবর্তী স্মৃতি পুরস্কার পাবেন পূর্বা মুখোপাধ্যায়। ‘প্রতিবিম্ব’, ‘ভালো বই’-এর উদ্যোগে, বাসবী চক্রবর্তীর সহযোগিতায় এই আয়োজন।

তোমায় ভেবে’

‘সবাই চলে গেছে’ বা ‘সারা দিন তোমায় ভেবে’-র মতো আধুনিক গান কে গেয়েছিলেন তা অনেকের জানা, কিন্তু সুরকার, গীতিকার? এমন সব গানের স্রষ্টা অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর সুরে হেমন্ত-শ্যামল-প্রতিমা-মান্না-সুবীর সেন প্রমুখের বহু গান বাঙালির স্মৃতিধার্য। তাঁর সঙ্গীতজীবনের দিশারি রবীন্দ্রনাথ, সলিল চৌধুরী প্রমুখের গান নিয়ে তাঁর নানা রচনাও গ্রন্থবদ্ধ হয়েছে। আগামী কাল ২৪ জুলাই তাঁর জন্মদিন, শরৎ সমিতিতে দিনভর এক অনুষ্ঠানে তাঁর স্মরণ, তাঁরই গানে। অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হবে স্মারকগ্রন্থ আগুন! না ফুলের বিশ্রাম (সম্পাদনা: স্বপন সোম, নন্দিতা সরকার)। বিশিষ্ট শিল্পীদের স্মৃতিচারণায় ঋদ্ধ এই বইয়ে থাকছে অভিজিৎবাবুর সুরারোপিত গানের বিস্তৃত তালিকাও।

প্রতিষ্ঠাদিবসে

১৩০০ বঙ্গাব্দের ৮ শ্রাবণ ‘বেঙ্গল অ্যাকাডেমি অব লিটারেচার’ নামে কলকাতায় যে প্রতিষ্ঠানের যাত্রা শুরু, অবিলম্বে তার নাম ‘বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ’ রাখার মধ্যে ছিল বাংলা ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি শিকড়ের টান। ৮ শ্রাবণ আসছে আবারও, ১৩০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উদ্‌যাপন নিয়ে। অতিমারির সাময়িক ধাক্কা পেরিয়ে পরিষৎ স্বমহিমায়, বিদ্যাসাগরের দুশো বছর উপলক্ষে প্রকাশিত সাহিত্য-পরিষৎ-পত্রিকা’র বিশেষ সংখ্যা, বা উনিশ শতকে প্রবাদচর্চা গ্রন্থ পেয়েছে পাঠকপ্রিয়তা। ২৫ জুলাই বেলা ৩টেয় পরিষৎ সভাকক্ষে অনুষ্ঠানের সভাপতি বারিদবরণ ঘোষ, বলবেন স্বপন বসু। বিবিধ স্মারক পুরস্কারে ভূষিত হবেন যজ্ঞেশ্বর চৌধুরী, আশিস খাস্তগীর, অনুরাধা রায় ও হামিরউদ্দিন মিদ্যা; পরিষদের পাঠকক্ষ সর্বাধিক ব্যবহারকারী হিসেবে বিশেষ সম্মান আশুতোষ মল্লিকের। ২৫ জুলাই থেকে ৮ অগস্ট পর্যন্ত চলবে পরিষৎ প্রকাশিত পত্রিকা ও গ্রন্থের প্রদর্শনী, কেনাকাটায় বিপুল ছাড়। ছবিতে ১৯৭০-এর দশকে পরিষৎ-ভবন।

নব পত্রিকা

সাকুল্যে ৩২টি পৃষ্ঠার এক পত্রিকা। তাতে কী, দৃশ্যকলানির্ভর বাংলা পত্রিকা আর ক’টিই বা প্রকাশিত হয় এ শহরে! আলোকচিত্রশিল্প চর্চার দল হিসেবে ‘থার্ড আই’ সুপরিচিত কলকাতায়, এ বার একই নামে বেরোল তাদের বাংলা পত্রিকা, থার্ড আই (সম্পাদক: অতনু পাল)। স্রেফ নিজেদের তোলা ছবি আর বলা কথায় পাতা ভরানো নয়— ফোটোগ্রাফি নিয়ে ব্যক্তিগত বোধের কথা লিখেছেন হিরণ মিত্র, চিত্রকলায় আলোকচিত্রের ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ে মৃণাল ঘোষ, কলকাতায় ফোটোগ্রাফির আগমন নিয়ে হরিপদ ভৌমিক, থিয়েটারের ছবি তোলার ইতিহাস ও কথকতায় অংশুমান ভৌমিক; আলোকচিত্রে মেটাফিজ়িক্স ও প্যাটাফিজ়িক্স-এর সংযোগ-সম্পর্ক নিয়ে নিবন্ধ ধীমান দাশগুপ্তের। ‘ফোটোগ্রাফি গ্যালারি’ বিভাগে প্রকাশিত হয়েছে নিসর্গ মানুষ এমনকি বিমূর্তেরও আলোকচিত্ররূপ, রয়েছে চিত্রকলা ও ভাস্কর্যচিত্রও। প্রথম এই সংখ্যাটি নিবেদিত ১৯ অগস্ট বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসের উদ্দেশে। সঙ্গের ছবিতে পত্রিকার প্রচ্ছদ, সম্পাদকের তোলা ছবিতে।

স্বতন্ত্রের খোঁজ

“বঙ্কিম-ভবন গবেষণা কেন্দ্রটি তোমার উদ‍্যোগেই গঠিত হইয়াছে,” চিঠিতে লিখেছেন রবীন্দ্রকুমার দাশগুপ্ত। পত্রপ্রাপক সত্যজিৎ চৌধুরী এ ছাড়াও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন হরপ্রসাদ শাস্ত্রী গবেষণা কেন্দ্র, সম্পাদনা করেছেন নবপর্যায়ের বঙ্গদর্শন। শিল্প, চলচ্চিত্র চর্চা করেছেন নিষ্ঠায়, অবনীন্দ্র-নন্দনতত্ত্ব, নন্দলাল, ঋত্বিকে প্রবেশ, ঋত্বিক ঘটকের জগৎ, চলচ্চিত্র চর্চা গ্রন্থগুলি তারই ফসল। ২৪ জুলাই বিকেল ৪টেয় নৈহাটির বঙ্কিম-ভবনে ‘সত্যজিৎ চৌধুরী স্মারক বক্তৃতা’য় সুশোভন অধিকারী। স্বাধীনতা-উত্তর পর্বে আমাদের চিত্রশিল্পের ধারা স্বদেশ ও বিদেশের শিল্পপ্রবাহের মধ্য থেকে এক স্বতন্ত্র বয়ান তৈরিতে সচেষ্ট থেকেছে, ‘রবীন্দ্র পরবর্তী শিল্পবিস্তার’ শীর্ষকে তাকেই খোঁজা। প্রকাশিত হবে সত্যজিৎ চৌধুরীর চিত্রকর রবীন্দ্রনাথ বইটি।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement