আগুনে আতঙ্ক সাউথ পয়েন্টে

টিফিন পিরিয়ড শেষ হয়ে সবে শুরু হয়েছে পরীক্ষা। পাঁচ মিনিটও হয়নি। হঠাৎই বন্ধ হয়ে গেল আলো, পাখা। পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে আগুন, আগুন বলে চিৎকার। কেউ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দিল। কেউ বাড়িতে খবর দেওয়ার জন্য পীড়াপীড়ি করতে থাকল। ততক্ষণে অবশ্য স্কুল কর্তৃপক্ষ খবর দিয়েছেন দমকলে। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের মনে ভয়ের রেশ কাটেনি। শেষে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ছাত্রছাত্রীরা বাইরে ফাঁকা জায়গায় দাঁড়াতে স্বস্তি পেলেন সবাই।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ২৩ জুলাই ২০১৪ ০১:৫২
Share:

সন্ত্রস্ত পড়ুয়ারা। মঙ্গলবার। নিজস্ব চিত্র

টিফিন পিরিয়ড শেষ হয়ে সবে শুরু হয়েছে পরীক্ষা। পাঁচ মিনিটও হয়নি। হঠাৎই বন্ধ হয়ে গেল আলো, পাখা। পড়ুয়াদের মধ্যে থেকে আগুন, আগুন বলে চিৎকার। কেউ আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে দৌড়াদৌড়ি শুরু করে দিল। কেউ বাড়িতে খবর দেওয়ার জন্য পীড়াপীড়ি করতে থাকল। ততক্ষণে অবশ্য স্কুল কর্তৃপক্ষ খবর দিয়েছেন দমকলে। কিন্তু ছাত্রছাত্রীদের মনে ভয়ের রেশ কাটেনি। শেষে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ছাত্রছাত্রীরা বাইরে ফাঁকা জায়গায় দাঁড়াতে স্বস্তি পেলেন সবাই।

Advertisement

মঙ্গলবার দুপুরে, সাউথ পয়েন্ট স্কুলের ঘটনা। স্কুলের মূল ভবনে একতলায় মিটার ঘরে আগুন লাগা ঘিরে আতঙ্ক ছড়ায়। ঘটনায় হতাহতের খবর নেই। দমকলের দু’টি ইঞ্জিন আধ ঘণ্টায় আগুন নেভায়। দমকলের অনুমান, শর্ট সার্কিটের জেরেই আগুন।

ঘটনার অল্পক্ষণের মধ্যেই ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকদের মোবাইলে এসএমএস করে খবর দেওয়া হয় বলে জানান স্কুল কর্তৃপক্ষ। তবে এসএমএস পাননি বলেও কয়েক জন অভিভাবকের অভিযোগ। এ দিনের ঘটনা ছোট হলেও তা বড় আকার নিতে পারত বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন দমকলকর্তারা। দমকলের বক্তব্য, স্কুলের সামনে দিয়ে গাড়ি যাতায়াত করায় তাদের গাড়ি ঢোকাতে সমস্যা হচ্ছিল। স্কুলের অধ্যক্ষ কৃষ্ণ দামানি বলেন, “মিটার বক্সে ছোট আগুন লাগে। দশ মিনিটেই তা নেভানো হয়। ছাত্রছাত্রীদের একটি খোলা জায়গায় নিয়ে আসায় কারও বিপদ ঘটেনি। স্কুলেরও ক্ষতি হয়নি।” ঘটনার পর পরীক্ষা বাতিল করে স্কুল ছুটি দিয়ে দেন কর্তৃপক্ষ।

Advertisement

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement