Ganga River

বছরভর জল জমার সমস্যা মেটাতে বসছে স্বয়ংক্রিয় লকগেট

বর্ষা আসার আগেই সেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। হাঁসখালি পোলে লকগেট বসানোর কাজটি করছে কেএমডিএ। গঙ্গায় জোয়ার এলেই লকগেট নিজে থেকে বন্ধ হয়ে যাবে।

Advertisement

নিজস্ব সংবাদদাতা

শেষ আপডেট: ৩০ এপ্রিল ২০২৩ ০৮:২১
Share:
An image of Ganga

গঙ্গায় জোয়ার এলেই হাঁটু সমান জলের নীচে চলে যায় গোটা এলাকা। সেই জমা জল মাড়িয়েই স্থানীয় বাসিন্দারা যাতায়াত করেন। ফাইল ছবি।

গঙ্গায় জোয়ার এলেই হাঁটু সমান জলের নীচে চলে যায় গোটা এলাকা। সেই জমা জল মাড়িয়েই স্থানীয় বাসিন্দারা যাতায়াত করেন। বছরের প্রত্যেক দিন প্রায় ২৪ ঘণ্টাই বড় রাস্তা থেকে অলিগলি থাকে জলের তলায়। তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে এটাই ছিল হাওড়া পুরসভার ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের হাঁসখালি পোল-চাঁদমারি এলাকার বাসিন্দাদের দৈনন্দিন দুর্ভোগের চিত্র। তাঁদের দাবি, বার বার প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। এ বার সেই সমস্যার সমাধান করতে চলেছে হাওড়া পুরসভা। গঙ্গায় স্বয়ংক্রিয় লকগেট বসিয়ে জোয়ারের জল আটকে জল জমা বন্ধ করার পরিকল্পনা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন হাওড়া পুরসভার চেয়ারপার্সন সুজয় চক্রবর্তী।

Advertisement

শনিবার হাওড়া পুরসভায় এক সাংবাদিক বৈঠকে সুজয় জানান, গঙ্গায় জোয়ার এলেই ওই এলাকা ভেসে যেত। হাঁসখালি পোল-চাঁদমারি এলাকার বাসিন্দাদের সেই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে ১০ লক্ষ টাকারও বেশি খরচ করে লকগেট বসানোর কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। বর্ষা আসার আগেই সেই কাজ শেষ হয়ে যাবে। হাঁসখালি পোলে লকগেট বসানোর কাজটি করছে কেএমডিএ। গঙ্গায় জোয়ার এলেই লকগেট নিজে থেকে বন্ধ হয়ে যাবে। জোয়ার চলে গেলে আবার খুলে যাবে। চেয়ারপার্সন বলেন, ‘‘লকগেট বসে গেলে জল জমার সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েক হাজার বাসিন্দা।’’ এ দিন তিনি আরও জানান, বাঁশতলা শ্মশানঘাটের চুল্লিটি খারাপ হয়ে এক বছর পড়ে ছিল। সেটি মেরামত করার কাজ শেষ হয়েছে। আবার আগের মতোই চুল্লিটিকাজ করবে।

আনন্দবাজার অনলাইন এখন

হোয়াট্‌সঅ্যাপেও

ফলো করুন
অন্য মাধ্যমগুলি:
আরও পড়ুন
Advertisement